আজ আমরা আলোচনা করব প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম সম্পর্কে। অনেকেই চাকরির আবেদন করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম বা চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। চাকরির জন্য বেশ কিছু এসেছে ফলো করতে হয়। এর মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে চাকরির আবেদন এবং চাকরির জন্য সিভি লেখা। চেষ্টা করবেন আপনার সিভিটি যতটা সুন্দর করা সম্ভব হয়। আপনার সিভি সুন্দর করার জন্য আমাদের আজকের পোস্ট চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম বা প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম নিয়ে হাজির হয়েছে। প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম যদি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয় তাহলে আজকের পোস্ট চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম টি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
প্রিয় পাঠক, চাকরি সকলের জন্যই প্রয়োজনীয়। আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে ইনকামের সোর্স প্রয়োজন হয়। এজন্য অনেকেই চাকরিকে বেশি প্রাধান্য দেন। সিভিই হচ্ছে চাকরিরদাতা এবং আপনার পরিচয় প্রথম একটি মাধ্যম সিভি। তাই আপনাকে অবশ্যই প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম জানতে হবে। যাতে করে আপনি চাকরির জন্য সিভি লিখতে পারেন।
বায়োডাটা মানে কি?
ক্যারিয়ারের গঠনের সব চেয়ে বড় ধাপ হচ্ছে চাকরি বা জব । আমরা সাধারনত জব এর জন্য বায়োডাটা করে থাকি। বায়োডাটা ইংরেজি প্রতিশব্দ, যার বাংলা অর্থ হচ্ছে জীবন বৃত্তান্ত। সাধারণত বায়োডাটা তে ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা ইত্যাদি বিষয়গুলোর সুন্দরভাবে তুলে ধরতে হয়।
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম
প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম বা চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম রয়েছে অনেকগুলো। চাকরির জন্য সিভি লিখতে গেলে আমাদেরকে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সিভি, বায়োডাটা এবং রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য নিচে দেওয়া হলো।
সিভি
বিদেশ থেকে উচ্চশিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে যে সকল ডকুমেন্টস তৈরি করতে হয় সেটি হচ্ছে সিভি। বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যায়নরত অবস্থায় যে সকল দক্ষতা অর্জন করা হয়ে থাকে, তা সিভিতে উল্লেখ করে দিতে হয়। প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়মগুলোর মধ্যে এটি অন্তর্ভুক্ত । বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়নরত কালে তৈরি করা প্রজেক্ট ও ফলাফল, থিসিস টপিক, পছন্দের উচ্চ শিক্ষার বিষয়, শিক্ষা জীবনে পাওয়া পুরস্কার এবং ওই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তথ্য আমরা সিভির মধ্যে উল্লেখ করে থাকি।
এছাড়াও আপনার জাতীয় পর্যায়ে অথবা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কোন প্রকাশনা প্রকাশিত হয়ে থাকে ও কোন প্রতিযোগিতায় আপনি অংশগ্রহণ করে থাকেন এবং আই ই এল টি এস (IELTS) বা জিআরই (GRE) স্কোর কিংবা যদি অন্য কোন দেশের ভাষায় আপনি দক্ষতা অর্জন করে থাকেন তাহলে সেই বিষয়টিও আপনি সিভিতে উল্লেখ করতে পারেন।
বায়োডাটা
সাধারণত বায়োডাটা ডকুমেন্ট তৈরি করা হয় বিয়ের জন্য। বায়োডাটাতে অন্তর্ভুক্ত থাকে ব্যক্তিগত তথ্য। আপানার ক্যারিয়ার গঠনের জন্য বিশেষ কিছু গুনা গুন থাকা দরকার। তবে ব্যক্তিগত তথ্যের প্রাধান্য বেশি দেখতে পাওয়া যায় বায়োডাটা তে। বিয়ের জন্য বায়োডাটা তৈরি করার নিয়ম হচ্ছে আপনার পরিবারের অবস্থান, আপনার পরিবারের কোন সদস্য কোথায় থাকেন, তাদের পরিচিতি ও পিতামাতার পেশা ইত্যাদি বিষয়গুলো সুস্পষ্টভাবে বায়োডাটার মধ্যে উল্লেখ করে দিতে হয়। এমনকি ব্যক্তিগত তথ্যের পাশাপাশি আপনার অ্যাকাডেমিক যোগ্যতা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়ে আকর্ষণীয়ভাবে তথ্য গ্রহণ করে তৈরি করতে হয় একটি বায়োডাটা। প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়মগুলোর মধ্যে এটি অন্তর্ভুক্ত।
রিজিউম
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে রিজিউম লিখতে হয়। চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম এর অন্তর্ভুক্ত এই রিজিউম! একটি সিভি ও একটি রিজিউম এর মধ্যে আকাশ-পাতাল পার্থক্য রয়েছে। যে সকল তথ্য আপনি সিভিতে উল্লেখ করবেন সেগুলো রিজিউমে উল্লেখ করতে পারবেন না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রিজিউমে জীবনের লক্ষ্য কেন্দ্রিক বিষয় উল্লেখ করতে হয়।
রিজিউমে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হচ্ছে
দক্ষতা
স্বেচ্ছাধর্মী কাজের অভিজ্ঞতা
পূর্বের খণ্ডকালীন চাকরির অভিজ্ঞতা
ইত্যাদি বিষয়গুলো রিজিউমে তুলে ধরতে হয়। তবে কর্মজীবনের অর্জন গুলিতে নির্বাচন কর্মকর্তারা মনোযোগ বেশি দিয়ে থাকেন।
প্রফেশনাল সিভি তৈরির বিভিন্ন সেকশনের ধাপ
চাকরির ধরনের উপর নির্ভর করে শিবির কিছু কিছু অংশ সবসময় পরিবর্তন হয়ে থাকে। এ বিষয়গুলো নিজের মতো করে নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী লিখে নিতে হবে। কিন্তু কিছু বিষয় থাকে যেগুলো প্রত্যেকটি সিভিতে অপরিবর্তনশীল। সকল বিষয়গুলো বিবেচনা করে একটি সিভিতে কি কি থাকা উচিত কোন অংশের পর কোন অংশ দিতে হবে এবং বিভিন্ন অংশের বর্ণনা কেমন হবে তা বিভিন্ন পার্টে ভাগ করে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে ‘প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম’ এই পোস্টে।
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম – প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম
কোন কোন বিষয়গুলো আমাদেরকে এড়িয়ে চলতে হবে বায়োডাটা বা জীবন বৃত্তান্ত লেখার সময় সেগুলো আগে জানতে হবে। চাকরির জন্য সিভি লেখার পূর্বে অবশ্যই নিজে উল্লিখিত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
একজন চাকুরিদাতা কখনোই অনেক বেশি সময় নিয়ে আপনার বায়োডাটা জীবন বৃত্তান্ত দেখেনা। সাধারণত চাকুরীদাতারা একটি সিভি দেখতে গড়ে ৩০-৩৫ সেকেন্ড সময় নিয়ে থাকে এই অল্প সময়ের মধ্যে আপনার সিভিটি তাদের নজরে আনার জন্য অপরিহার্য তথ্য দিয়ে একটি সুন্দর সিভি উপস্থাপন করতে হবে। এই ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী হওয়া টা জরুরি! তবে অতিরিক্ত ও অপ্রয়োজনীয় তথ্যগুলিতে দেওয়া হয় করা যাবে না। ছবির ক্ষেত্রে চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম হচ্ছে সিভি বা জীবন বৃত্তান্ত ২ পৃষ্ঠার বেশি দেওয়া যাবে না।
বায়োডাটাকে এক ধরনের মার্কেটিং প্রক্রিয়া বলা যেতে পারে। এজন্য খুব সুন্দর ভাবে তথ্যবহুল ও আকর্ষণীয় একটি বায়োডাটা উপস্থাপন করতে হবে! আপনি চাইলে নির্দিষ্ট কোন লেখাকে হাইলাইটস, বোল্ড বা ইটালিক করতে পারেন।
শুদ্ধ শব্দ ও নির্ভুলভাবে একটি বায়োডাটা তৈরি করতে হবে। অনেকেই Spelling Mistakes ও Grammatical Mistakes করে থাকে! খুবই সতর্কতার সাথে এটি পরিহার করতে হবে। এই ভুলগুলো একজন চাকরিদাতার চোখে আপনার প্রতি নৈতিবাচক মনোভাব তৈরি করবে! এর ফলে আপনাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও মনোযোগ এ দুটি বিষয়ের প্রশ্নবিদ্ধ হওয়া লাগতে পারে।
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম হচ্ছে বায়োডাটা বা সিভি লেখার পূর্বে নির্ধারিত চাকরি সম্পর্কে প্রথমে ভালোভাবে গবেষণা করে নিতে হবে! চাকরির সার্কুলারের উপর অনেক সময় আপনার সিভি পরিবর্তন হতে পারে! তাই বায়োডাটা লেখার পূর্বে সংশ্লিষ্ট চাকরি সম্পর্কে আগে থেকেই ভালোভাবে গবেষণা করে নেওয়া প্রয়োজন! সিভি থেকে অপ্রয়োজনীয় তথ্য অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম বা প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম গুলোর মধ্যে আগেই আমরা জেনে নিলাম কোন কোন বিষয়গুলো আমরা পরিহার করবো চাকরির সিভি লেখার সময়! চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম গুলোর মধ্যে কোন কোন বিষয়গুলো আমরা তুলে ধরবো।
শিরোনাম (Heading)
বর্তমানে মডার্ন সিভিগুলোতে শিরোনাম হিসেবে নিজের নামই ব্যবহার করা হয়! কারিকুলাম ভিটা বা সিভি দিয়ে শিরোনাম করা ঠিক নয়! শিরোনামের পাশাপাশি যোগাযোগের জন্য কি পয়েন্ট তথ্যও সংযুক্ত করা থাকে! এই কি পয়েন্ট গুলোর মধ্যে রয়েছে যোগাযোগের ঠিকানা, ই-মেইল অ্যাড্রেস এবং ফোন নম্বর, যা দেওয়া বাধ্যতামূলক! আপনি চাইলে এই অংশে লিংকডইন প্রোফাইলের লিংক ও যুক্ত করে দিতে পারেন! এটি প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম এর গুলোর মধ্যে অন্যতম। তবে খেয়াল রাখতে হবে লিংকডইন প্রোফাইল যেন সচল থাকে।
ছবি (Photo)
অনেকেই দেখা যায় সিভিতে একই ছবি ৫ বছর ধরে ব্যবহার করে আসছেন! অথবা সিভিতে একটা ফাংশনের ছবি অথবা সাধারণ একটি সেলফি দিয়ে রাখেন! এই কাজটি মোটেও করবেন না, মাথায় রাখবেন আপনি একটি চাকরির জন্য আবেদন করছেন। এক্ষেত্রে আপনার ছবিটি অবশ্যই প্রফেশনাল এবং সুন্দর মার্জিত ও স্মার্ট ফটো হতে হবে! আপনার ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড যেন এক কালার হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন! সেক্ষেত্রে ব্যাকগ্রাউন্ডে একেবারে সাদা অথবা হালকা নীল রং ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়মগুলোর মধ্যে অন্যতম! অবশ্যই আপনাকে পাসপোর্ট সাইজের ছবি সিভিতে ব্যবহার করতে হবে। এই বিষয়গুলো একটি প্রফেশনাল সিভির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পেশাগত লক্ষ
অবশ্যই সিভি লেখার সময় সংক্ষিপ্ত আকারে আপনার পেশাগত লক্ষ উল্লেখ করে দিবেন। যে কোন কাজ বা পেশা ই হোক না কেন, মূল্যায়ন করুন । সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জল ভাষায় কথাগুলো গুছিয়ে পেশাগত লক্ষ উপস্থাপন করতে হবে! তবে খেয়াল রাখবেন বানান ও ব্যাকরণ এর দিকে। চাকরির জন্য আবেদন করবেন তার সাথে সম্পৃক্ত হতে হবে আপনার পেশাগত লক্ষ।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম গুলোর মধ্যে থাকতে হবে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা। চাকরির জন্য আপনাকে বাছাই করা ও অন্যদের সাথে আপনার তুলনা করা হবে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা দেখেই! এজন্য আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সুন্দরভাবে সিভির মধ্যে উল্লেখ করে দিন।
প্রশিক্ষণ
বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে আপনি যে সমস্ত প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন তা প্রশিক্ষণ অংশে তালিকাভুক্ত করে দিবেন! অতিরিক্ত তথ্য না দিয়ে চাকরির পদের সাথে গুরুত্ব বুঝে আপনার প্রশিক্ষণের তথ্যগুলো এই অংশে যুক্ত করুন! প্রশিক্ষণের নাম ও আয়োজকের তথ্য সংক্ষিপ্ত আকারে প্রশিক্ষণের তালিকায় উপস্থাপন করুন।
চাকরির পূর্ব অভিজ্ঞতা
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ চাকরির পূর্ব অভিজ্ঞতা!সাধারণত সমার্থক শব্দ উত্তীর্ণ হওয়ায় শিক্ষার্থীদের পূর্ব থেকে সাধারণ কোন চাকরির অভিজ্ঞতা থাকে না। তবে আপনি যেই পদের জন্য চাকরির সিভি লিখছেন! সেই সংশ্লিষ্ট কাজের উপর পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে থাকলে সেটি আপনার চাকরির অভিজ্ঞতা হিসেবে যুক্ত করতে পারেন।
ভাষাগত দক্ষতা
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম গুলোর অন্যতম একটি অংশ হচ্ছে ভাষাগত দক্ষতা উল্লেখ করা! বাংলাদেশের চাকরির আবেদন করার জন্য সাধারণত বাংলা ও ইংরেজি ভাষা জানা আবশ্যক! ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা সংশ্লিষ্ট কোন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকলে চাকরির জন্য সিভি লেখার সময় স্কোর উল্লেখ করুন! যেমন- আইইএলটিএস এস কিংবা টোফেন। সব সময় নিজের দক্ষতা এবং গুনাগুন কে উন্নত করার চেষ্টা করুন! বাংলা ও ইংরেজি ভাষা জানার পাশাপাশি যদি অন্য কোন ভাষা আপনার জানা থাকে সেটি ভাষাগত দক্ষতার মধ্যে উল্লেখ করুন।
আপনার ব্যক্তিগত তথ্য
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম অথবা প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম, যেটাই বলুন না কেন! সিভির মধ্যে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য উপস্থাপন করতে হবে! ব্যক্তিগত তথ্যের মধ্যে পিতা ও মাতার নাম, জন্ম তারিখ, ধর্ম, স্থায়ী ঠিকানা, অস্থায়ী ঠিকানা, শখ ও ভ্রমণ প্রভৃতি বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে এই অংশে উপস্থাপন করতে হবে!
পরিশেষে আমার কিছু কথা
আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে চাকরির জন্য আবেদন বা সিভি লিখতে গেলে আমাদেরকে বেশ কিছু নিয়মের মধ্যে দিয়ে সিভি লিখতে হয়! সিভি লেখার সময় আমাদের যেই যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হয় সে বিষয়গুলো সম্পর্কে আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি! আশা করি পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম জেনে গেছেন।! যারা চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জানতে চান এই পোস্টটি তাদের জন্য উপকারে আসবে! এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন, ধন্যবাদ!