তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার ও অপব্যবহার – Use and misuse of information technology সম্পর্কে সম্পূর্ণ ডিটেইলস জানার জন্য পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, আশা করি বেশ চমৎকারভাবে উপকৃত হতে পারবেন। এখন প্রশ্ন করি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কাকে বলে?
উক্ত প্রশ্নের উত্তরে আপনি কি বলবেন? যদি দ্ধিধাগ্রস্থতায় থাকেন, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক তথ্য প্রযুক্তির সম্পর্ক ডিটেইলস। মূলত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হলো আমরা সাধারণত উদ্ভাবিত যে প্রযুক্তির মাধ্যমে পর্ব থেকে জমা থাকা বা নতুন করে ইনপুটকৃত উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণ করে তা থেকে তথ্য তৈরী, প্রক্রিয়াকরণ, সংরক্ষণ, তথ্যের সত্যতা ও বৈধতা যাচাই, আধুনিকীকরণ, পরিবহন, বিপনন ও ব্যবস্থাপনা করা হয় তাকে তথ্য প্রযুক্তি বা Information Technology (CT) বলে। সহজভাবে বললে এক কথায় প্রাপ্ত উপাত্তকে তথ্যে রুপান্তর করা ও তথ্য ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল প্রযুক্তিকে একসাথে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বলে। ( মোবাইল ও কম্পিউটার ব্যবহারে চোখের যত্ন নেওয়ার উপায় ও মোবাইল ফোনের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার )
তাহলে বলা যায়, বিষয়টি এখন আমাদের নিকট বেশ পরিষ্কার ও স্বচ্ছ। তাহলে এবার আমরা এর দ্ধিতীয় পার্টে যেতে পারি। অর্থাৎ যেহেতু এখন সংক্ষিপ্তে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে জানি, তাই চলুন জানা যাক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার ও এর ক্ষতিকর দিক বা অপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক। ( ভিটমেট অ্যাপস ডাউনলোড করুন সহজেই )
বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার
দৈনন্দিন জীবনে আমাদেরকে নানা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাহায্য নিতে হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার রয়েছে। যদি আমরা একবার কল্পনা করতে চাই, তাহলে দেখতে পাবো যে, আমাদের জীবনে উতোপ্রোতোভাবে প্রযুক্তির ছোয়া লেগে আছে। সকালে ঘুম থেকে উঠা থেকে সারাদিন সকল প্রকার কাজ-কর্ম হতে রাতে শুতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত প্রযুক্তির ব্যবহার লক্ষণীয়। এভাবে বর্তমানে চলমান জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে নানাভাবে জড়িয়ে আছে প্রযুক্তির তীব্র ব্যবহার। আজকের আর্টিকেলে আমরা এমন গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করবো, যেগুলোতে বর্তমানে তথ্য ও প্রযুক্তির প্রচুর, উন্নত ও তীব্র ব্যবহার চলছে। সেগুলো হলো-
- চিকিৎসা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার
- গবেষণা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার
- অর্থনীতিতে তথ্য প্রযুক্তির অবদান
- কৃষি ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার
- শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার
- দেশ পরিচালনায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার
- দৈনন্দিন জীবনে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার
আজকের আর্টিকেলে প্রথমে আমরা তথ্য ও প্রযুক্তির উল্লেখিত দিকগুলো নিয়ে বিস্তর আলোচনা করবো এবং পাশাপাশি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অপব্যবহার বা অপকারিতা সম্পর্কেও জানার ট্রাই করবো। তাহলে চলুন, আলোচনা দীর্ঘায়িত না করে মূল আলোচনায় চলে যাওয়া যাক।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার – Use of technology in medical field
গ্লোবাল বিশ্বায়ানে চিকিৎসা সেবায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার কর বেশ লক্ষণীয়। আর এটা আরো বেশি প্রমাণিত হয়েছে বর্তমানে চলমান কোভিড-19 তে। আমরা যখন করোনার মধ্যে দিয়ে বাহিরে যেতে পারি নাই, তখন অনেকে আমরা ডাক্তারের কাছে যেতে পারি নাই। আর যে বিধায় আমাদের অধিকাংশের অনেকে মোবাইলের মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়েছি। এটাও কিন্তু তথ্য প্রযুক্তির এক প্রকার ব্যবহার। যা ব্যবহার করে আমরা চিকিৎসা নিতে পারি। এছাড়াও চিকিৎসার ক্ষেত্রে আবিষ্কার সহ গবেষণা, ঔষধ তৈরি ইত্যাদিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বেশ লক্ষণীয়। বর্তমানে চিকিৎসার ক্ষেত্রে পরীক্ষা-নীরিক্ষা সহ সকল কিছু প্রযুক্তি নির্ভর। অপারেশনেও বর্তমানে প্রযুক্তি নির্ভর। সুতরাং আপনি তথ্য ও প্রযুক্তি ছাড়া চিকিৎসা ক্ষেত্রে এক মূহর্তও কল্পনা করতে পারবেন না।
গবেষণা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার – Use of technology in Research
অন্য সকল ক্ষেত্রের ন্যায় গবেষণার কাজেও প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার হচ্ছে। আর এটা সম্ভব হচ্ছে প্রযুক্তির উন্নয়নের কল্যাণেই। যদিও সকল প্রযক্তিই তৈরি হয় একেকটি হাঁড় ভাঙ্গা গবেষণা ও আবিষ্কারের ফলে। হোক সেটা বৈজ্ঞানিক গবেষণা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে গবেষণা, কৃষিক্ষেত্রে গবেষণা, অর্থনিতীতে গবেষণাসহ ইত্যাদি ক্ষেত্রতে গবেষণার কাছে তথ্য ও প্রযুক্তির ব্যবহার লক্ষণীয়। তাই সামগ্রিকভাবে যদি আমরা লক্ষ্য করি, তাহলে দেখতে পাই, প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার হচ্ছে এই গবেষণার ক্ষেত্রেই।
অর্থনীতিতে তথ্য প্রযুক্তির অবদান – Use of technology in Economy
অর্থনীতিতে প্রযুক্তির ব্যবহার! ব্যাপারটা কিছুটা সারপ্রাজিং ধরনের। আলোচনার প্রথমেই বলেছিলাম, বর্তমানে বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে হোক সেটা চিকিৎসা থেকে অর্থনীতি, প্রায় সকল জায়গায় প্রযুক্তির ব্যবহার লক্ষণীয়। যেহেতু বর্তমানে চলমান প্রযুক্তির প্রধান নিয়ামক হলো ইন্টারনেট, সেহেতু বলা বাহুল্য যে, অর্থনীতির সকল কার্যক্রম সচল রাখা ও মেইনটেইন করার ক্ষেত্রে তথ্য ও প্রযুক্তি কতটা তাৎপর্যপূর্ণ।
কৃষি ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার – Use of technology in Farming
কৃষিক্ষেত্রের মান উন্নয়ন করার ক্ষেত্রেও প্রযুক্তি তাঁর সেরাটা দেখাচ্ছে। কৃষি কাজকে আরো সহজ করার জন্য বাজারে অনেক ধরনের চলমান প্রযুক্তি রয়েছে এবং দিন দিন এর আপডেট ভার্সনগুলো আচ্ছে। হাল-চাষ হতে শুরু করে বিজ নিয়ে গবেষণা পর্যন্ত বর্তমানে সকল পর্যায়ে প্রযুক্তির ব্যবহার রয়েছে। এছাড়াও সার ও বীজের গুণগত মান উন্নয়নের ক্ষেত্রেও প্রযুক্তির বিস্তর ব্যবহার। সামগ্রিক ভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে, গত ১০ বছরে কৃষিক্ষেত্রে তথ্য ও প্রযুক্তির ব্যবহার লক্ষণীয় হারে বেড়েছে।
শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার – Use of technology in Education
শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার উল্লেখ না করলেই নয়। বর্তমানে পৃথিবীর সমস্ত দেশ সহ বাংলাদেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে বিস্তরভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। প্রেজেন্টেশান হতে শুরু করে এখন প্রায় প্রত্যেকটি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে শুরু করে প্রযুক্তির ব্যবহার দৃশ্যমান। শিশুদের ক্লাস রুটিন হতে ক্লাসের সিডিউলও এখন মোবাইলের মাধ্যমে জানিয়ে দিয়ে দেওয়া হয় । এছাড়াও পরীক্ষার রুটিন হতে রেজাল্ট প্রদানের ক্ষেত্রেও প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হয়। এভাবে শিক্ষা ক্ষেত্রেও প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে।
দেশ পরিচালনায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার – Use of technology in Running the country
দেশ পরিচালনায় তথ্য প্রযুক্তির হিউজ ব্যবহার রয়েছে। প্রতিটি স্টেপে স্টেপে প্রযুক্তির ব্যবহার। প্রধানমন্ত্রী ও সরকারের প্রত্যেকটা কর্মচারী হতে শুরু করে প্রত্যেকটি সরকারী শাখায় প্রযুক্তির তীব্র ব্যবহার রয়েছে। ঠিক একইভাবে প্রতিটি শাখায় সরকারী প্রতিটি কাজে কম্পিউটার তথা প্রযুক্তির ব্যবহার রয়েছে। বর্তমানে সরকারী সকল প্রকার নিবন্ধনও প্রযুক্তির উপর নির্ভর করেই। তাই ভালোভাবে দৃষ্টিপাত করলে দেখা যায় দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে তথ্য ও প্রযুক্তির ত্রিমাত্রিক ব্যবহার রয়েছে।
দৈনন্দিন জীবনে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার – Use of technology in Daily Life
দৈনন্দিন জীবনে তথ্য প্রযুক্তির কেমন ব্যবহার হয়, তা একজন বিজ্ঞানপ্রিয় ও বিশ্বায়ন সম্পর্কে জ্ঞানীত ব্যক্তির নিকট অনেকটা ক্লিয়ার বা পরিষ্কার। আমরা যখন ঘুম থেকে উঠি, তখন হতে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত প্রযুক্তির ব্যবহার রয়েছে। ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ ব্যবহার, যা একটি প্রযুক্তির ফলাফল, এরপর স্কুল-কলেজ অথবা অফিসে যানবাহন দ্ধারা যাতায়াত, তাও প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলাফল। রুমে ডুকে এসি বা পাখা চালু করা, পুনরায় বাড়িতে গাড়ি চড়ে আসা ও ঘুমাতে যাওয়ার আগে টিভিতে মুভি বা শো দেখা ইত্যাদি তথ্য ও প্রযুক্তির একটি দৃষ্টান্ত। তাই সামগ্রিক ভাবে আমরা বলতে পারি যে, দৈনন্দিন জীবনে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার অনেক। যা কোনো ভাবেই অস্বীকার করার নয়।
তথ্য প্রযুক্তি ও বাংলাদেশ – Information Technology and Bangladesh
বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও কোনোভাবেই পিছিয়ে নেই। প্রযুক্তির ছোয়ায় বাংলাদেশও হয়েছে অপুরন্ত এবং তা ধারাবাহিকভাবে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারী প্রতিটা স্থান হতে সেবা দানকারী প্রত্যেকটি শাখায় চালু রয়েছে প্রযুক্তি। স্কুল-কলেজ, ব্যাংক, আদালত, হোস্টেল, অফিস, চিকিৎসালয় হতে শুরু করে প্রত্যেকটি জায়গায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আয়ত্ত করে ফেলেছে। আপনি ভাবলেও অবাক হবেন যে, বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও প্রযুক্তির খুব সন্নীকটে চলে আসছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার গ্রাম-অঞ্চল হতে শুরু করে টাউন-শহর সব জায়গায় প্রযুক্তির ছোয়া। আমরা দেশের সবগুলো প্রান্তের বেশ কিছু স্থান পর্যবেক্ষণ করলেই জেনে যাবো যে, কতটা দ্রুত বাংলাদেশ প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সরকার দেশ পরিচালনা ও উন্নত দেশ গঠনে যে ভিশন নিয়েছে, ঠিক সে গতিতেই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রীল্যান্সিং এর পরিমাণ অনেক। এবং জেনে অবাক হবেন যে, বিশ্বের মোট অনলাইনে কাজ করা মানুষের মধ্যে বাংলাদেশের ফ্রীল্যান্সাররা মোট ২৫% কাজ করে থাকে। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই তাঁরা অনলাইনে কাজ করে। আর এভাবেই মূলত প্রযুক্তির উপকারিতা ব্যবহার করে বাংলাদেশ তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে বেশ উন্নতি লাভ করছে। সার্বিকভাবে চিন্তা করলে তথ্য প্রযুক্তি ও বাংলাদেশ যেন, একে অপরের ক্লোজ ক্ষেত্র।
তথ্য প্রযুক্তির অপকারিতা বা অপব্যবহার
গ্লোবাল বিশ্বায়ান তৈরিতে তথ্য ও যেগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব অনিসিকার্য। কোনো ভাবেই বর্তমানের গ্লোবাল বিশ্বান প্রযুক্তিকে বাদ দিয়ে সম্ভব নয়। তাই এই বিষয়টিকে মাথায় রেখেই আমাদেরকে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার দিনে দিনে বাড়াতে হয়। এখন সব কিছুর যেমন উপকারিতা রয়েছে, ঠিক একইভাবে এর অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। তেমনি তথ্য প্রযুক্তিও এই সূত্রের বাহিরে নয়। অর্থাৎ তথ্য প্রযুক্তিরও রয়েছে ত্রিমাত্রিক ক্ষতিকর দিক। সেগুলো কি? আজকের আলোচনাটি যেহেতু ইতিমধ্যে অনেক দীর্ঘায়িত হয়ে গেছে, তাই প্রযুক্তির অপকারিতা নিয়ে বিস্তর আলোচনা না করে চলুন সংক্ষিপ্তে জানা যাক তথ্য ও প্রযুক্তির অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে। তথ্য প্রযুক্তির অপকারিতাগুলো হলো-
- প্রযুক্তি জগতে সাইবার হামলার মাধ্যমে অন্যের প্রাইভেসি নষ্ট হওয়া।
- প্রযুক্তির কল্যাণে বোমা ও বিভিন্ন অস্ত্র তৈরি এবং তা দ্ধারা নিষ্পাপ লোকজন ( জাপানে বোমা হামলা, ফিলিস্তানে অসংখ্য মানুষ হত্যা ইসরাইল দ্ধারা, কাশমিরে ইন্ডিয়া দ্ধারা, আফগানিস্থানে আমেরিকা দ্ধারা, মায়ানমারে রহিঙ্গাদের নির্মম হত্যা সহ ইত্যাদি জায়গায় প্রযুক্তির অপব্যবহার) কে হত্যা করা হয়।
- বাস্তবিক জগত থেকে ভার্চুয়াল জগতে ড্রাইভ করা এবং মাত্রতিরিক্ত সময় সেখানে ব্যয় করা।
- স্বাভাবিক জীবন-যাপনে ব্যাঘাত ঘটা।
- শিশুরা বিভিন্ন রকম গ্যামসে আসক্ত হওয়া।
- বেশি সময় কম্পিউটার বা ফোন স্কিনের দিকে চাওয়ার দরুন চোখের ক্ষতি হওয়া।
- সোশ্যাল মিডিয়া নারী-পুরুষ উভয় হ্যারেজমেন্টের শিকার হওয়া।
- চাইল্ড পর্ণ বা এরকম ইন্ড্রাস্ট্রি দ্ধারা যুব সমাজ ধ্বংস করা।
- হ্যাকার দ্ধারা কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ানো।
- কম্পিউটার বা মোবাইলে অত্যাধিক আসক্ত হয়ে লেখা-পড়ায় পিছিয়ে পড়া।
- সময় অপচয় করা।
- সাইবার ক্রাইম বৃদ্ধি পাওয়া সহ ইত্যাদি তথ্য প্রযুক্তির অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
এখানে নগন্য মাত্র কিছু পয়েন্ট তুলে ধরলাম, যা তথ্য ও প্রযুক্তির অপব্যবহার বা ক্ষতিকর দিক। তবে এগুলো ছাড়াও আরো অনেকগুলো ক্ষতিকর দিক বা অপকারিতা রয়েছে, যেগুলো একজন তথ্য ও প্রযুক্তির উপর অত্যাধিক নির্ভর বা অন্য কেউ এগুলো দ্ধারা নানাভাবে প্রভাবিত হতে পারে।