ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় | ৬টি উপায়ে আয় করুন

ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়

বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইউটিউব সম্পর্কে না জানা লোকবলের সংখ্যাটা যেমনি কম ঠিক বিপরীতভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় জানার জনসংখ্যাও খুবই কম। এখন কীভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করবেন তা জানার আগে প্রত্যেকেরই জানা উচিত ইউটিউব কী বা কাকে বলে? ইউটিউব হলো সাধারণত ভিডিও শেয়ারিং এর সামাজিক একটি প্লাটফর্ম। যা দ্ধারা পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের লোকজন তাদের বিভিন্ন রকম প্রতিভা ভিডিও আকারে প্রকাশ করতে পারে। মূলত একটি ভেরিফাইড ফেজবুক ফেইজ থেকে যেমন ইনকাম করা সম্ভব তেমনিভাবে প্রত্যেকের একটি ইউনিক প্রতিভা ভিডিও আকারে ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করে তা থেকে আয় করা যায়। এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক রকম উপায়, যে উপায়গুলো অ্যাপ্লাই করার মাধ্যমে খুব সহজেই ইউটিউব থেকে আয় করা সম্ভব।

২০২০ সালের ইউটিউবের নিজস্ব একটি সার্ভে ইউটিউব ব্যবহারকারীদের অ্যাক্টিভিটিসের একটি নথি প্রকাশ করে। ঐ সার্ভে অনুযায়ী প্রতিদিন পৃথিবীতে থাকা মোট ৫০০ কোটি ভিডিও দেখা হয়। বর্তমানে কোভিডের এই বিপর্যস্ত সময়ে তা আরো কয়েকগুণ বেড়েছে। প্রতিনিয়ত এই সংখ্যাটা বেড়েই চলছে। ইউটিউবের একটি গোপন ট্রিকস হলো- আপনার ইউটিউবে যত ভিও আসবে ইনকাম বা আয় ততো বাড়বে। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে ইউটিউবে আয় করার সুযোগ দিন দিন এটা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়গুলো – Ways of earn form YouTube

ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়গুলো জানা যাক

শুধু মাত্র ভিডিওতে গুগল অ্যাড – Google ads দেখানো ছাড়াও আরো অনেক উপায়ে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। তারপরও, ভিওয়ার্স এর অ্যাক্টিভিটিস এর ব্যাপারটা ঘুরে-ফিরে থেকেই যায়। সুতরাং কথা না বাড়িয়ে চলুন স্টেপ বাই স্টেপ ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় বা ইনকাম করার উপায় গুলো জানা যাক Income from YouTube channel. ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা উপায়গুলো হলো-

বিজ্ঞাপন থেকে আয় – Earn from Google ads

প্রায় অধিকাংশ ইউটিউবার-রাই ইইটিউবের বিজ্ঞাপন থেকে ইনকাম করা উদ্দেশ্যেই ইউটিউবিং শুরু করে। আর এটারও যথেষ্ট যুক্তিক একটি কারণ রয়েছে।  বর্তমানে ইউটিউব থেকে আয় করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বিজ্ঞাপন বা গুগল অ্যাডস। যখন কোনো ট্রাফিক ( কিন্তু ইউটিউবিং Youtubing এর ক্ষেত্রে তা ভিউয়ার ) চ্যানেলের ভিডিওগুলো দেখবে তখন তার স্ক্রিনে কিছু অ্যাড শো করবে। এই অ্যাডসগুলোর মাধ্যমেই আয় করা হয়। এখানে অনেকগুলো ফ্যাক্টর কাজ করে। ভিউয়ারস রা যদি স্ক্রীনে দেখানে অ্যাডে ক্লিক করে, তাহলে আয়ের পরিমাণ আরো বেড়ে যায়। আর এমনিতে প্রতি ১০ হাজার ভিউতে ২৭ ডলার আয় হয়ে থাকে। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে ইউটিউবের দেখানো গুগল অ্যাডসের মাধ্যমেও ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা সম্ভব।

অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকে আয় – Earn from Affiliate Link by YouTube

ইউটিউব থেকে আয় করার এটিও একটি সহজ উপায় বলা চলে। ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে যদিও বেশিরভাগ লোকজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। কিন্তু এই আবদ্ধতা থেকে দিন দিন মানুষ বের হয়ে আসছে। বর্তমানে মার্কেটাররা ইউটিউবকে বেঁচে নিয়েছে অ্যাফিলেয়েট করা একটি ফিল্ড হিসেবে। মূলত অনলাইনে হাজার হাজার ই-কমার্স সাইট রয়েছে। তাদের প্রোডাক্ট আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও এর মাধ্যমে সেল করে একটা নির্দিষ্ট পারসেন্টেজ টাকা আয় করা যায়। প্রথমে সেই ই-কমার্সের সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট করতে হবে। তারপর ঐ অ্যাকাউন্টের অ্যাগেইনস্টে আমার চয়েজ মতো এবং ইউটিউব চ্যানেলের ক্যাটাগরির উপর ডিপেন্ড করে প্রোডাক্ট চয়েজ বা সিলেক্ট করতে হবে। এরপর সিলেক্টকৃত প্রোডাক্টের রেফারেল লিংক নিয়ে তা আমাদের ইউটিউবের কাঙ্খিত ভিডিউ-এর ডেসক্রিপশন এবং কমেন্টে দিতে হবে। আর যে ভিডিওতে সেই নির্দিষ্ট প্রোডাক্টের রেফারেল লিংক বসাবো যেই ভিডিওতে শুধু ঐ নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট নিয়েই প্রোডাক্ট রিভিও – Products Review দিব। ভিডিও দেখে যদি কোনো ভিউয়ার্স সেই রেফারেল লিংকে ক্লিক করে ঐ ই-কমার্সের সাইটে চলে যায় এবং পরের ২৪ ঘন্টায় সাইট থেকে যা কিছু ক্রয় করবে তার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পারসেন্টেজ আমরা পেয়ে যাবো। আমাদের বাংলাদেশে এমন অনেক পরিচিত লোক আছে যারা শুধুমাত্র ইউটিউবিং এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট করে মাসে ২০০০-১০০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকে। অতএব এসব আলোচনা থেকে মোটামোটি একটি ধারণা আসে যে, ইউটিউব থেকে অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করেও আয় করা সম্ভব।

Read More  ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় - Way to withdraw money from YouTube

স্পন্সরশিপের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় – Income form YouTube by Sponsorship

যখন একটি ইউটিউব চ্যানেল খুব বেশি জনপ্রিয় এবং পরিচিত হয়ে যায়, তখনই স্পন্সরশিপের ব্যাপারটি সামনে আসে। স্পন্সরশিপ হলো মূলত আপনার ইউটিউব ক্যাটাগরি সম্পর্কিত কারো প্রোডাক্ট বা মালামাল আপনি আপনার চ্যানেলের মাধ্যমে ভিডিও প্রকাশ করা। আর সেই প্রেক্ষিতে আপনাকে যে স্পন্সার করবে, সে কিছু অর্থ দিবে। সহজ ভাষায় বোঝাতে গেলে, ধরূণ আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে যেখানে আপনি মোবাইলের বিভিন্ন রকম ফিচার নিয়ে ভিডিও আপলোড দেন। এই ঘটানক্রমে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে গেছে। এমতোবস্থায় একটি মোবাইল কোম্পানি ইমেইল বা সরাসরি আপনার সাথে একটি ডিল করলো। ডিলটি হলো ধরুন, আপনি ওদের আপ-কামিং নতুন মোবাইল সম্পর্কে একটি রিভিউ টাইপ ভিডিও তৈরি করবেন এবং আপনার চ্যানেলের আন্ডারে থাকা সকল ভিউয়ার্সদের সামনে বর্ণনা করলেন। এতে করে কোম্পানির নতুন মোবাইল সম্পর্কে মানুষকে খুব সহজেই জানাতে পারলো এবং তার বিপরীতে আপনাকে কিছু টাকা দিল। এখানে শুধু মোবাইল না পাশাপাশি হতে পারে শার্ট, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ,সহ ইত্যাদি প্রোডাক্ট। সুতরাং আশা করি কীভাবে স্পন্সরশিপের মাধ্যমে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করে তার একটি ধারণা পেয়ে গেলেন।

নিজেদের পণ্য বিক্রি করে আয় – Earn by own products sell by YouTube

একটি ইউটিউব চ্যানেল যখন অনেক গ্রো করে থাকে, তখন সেই চ্যানেলের অনেক ফ্যান-ফলোয়ারস তৈরি হয়ে থাকে। তখন ফলোয়ার্সদের ডিমান্ড ফিল-আপ করার উদ্দেশ্যে এবং নিজের চ্যানেলের ব্র্যান্ড ভ্যালূ বাড়াতে নানা রকম স্টেপ নেওয়া যায়। তেমনি একটি হলো সেই ইউটিউব চ্যানেলের লঘু কিংবা নাম দিয়ে বিভিন্ন কালারের টি-শার্ট তৈরি করা  অথবা মাথার কেপ সহ আরো অনেক কিছু। এরপর যেকোনো একটি ভিডিও বার্তার মাধ্যমে সেসব ফ্যান-ফলোয়ার্সদের নিকট প্রচার করা। এইভাবে নিজস্ব পণ্য সেল করা যায়।

Read More  ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয়

এছাড়া রয়েছে আরেকটি পদ্ধতি। এটি হলো যদি আপনার কোনো রকম ফিজিক্যাল স্টোরেজ থাকে এবং সেখানে অনেক রকমের মাল থাকে, একই পদ্ধতিতে আপনার ফ্যান-ফলোয়ার্সদের নিকট সেই প্রোডাক্টও বিক্সি করতে পারবেন। সুতরাং মোটামোটি ইতিমধ্যে অনেকটা ধারণা হয়ে গেছে যে, কীভাবে ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে আয় করা যায়।

ডোনেশনের মাধ্যমে আয় – Earn through Donation

অনেকের ইউটিউব চ্যানেল আছে সেরকম ভাবে দ্রুত গ্রো হয় না। সেক্ষেত্রে কিছু পদ্ধতি খাঁটালে বাড়তি কিছু আয় করা সম্ভব। কেমন পদ্ধতি?

কারো চ্যানেলে যদি ক্রিয়েটিভ এবং বিভিন্ন রকম  উপকারি ট্রিকস শেয়ার করে ভিডিও মেইক করা হয়, সেক্ষেত্রে সেই চ্যানেলের প্রত্যেকটি ভিউয়ার্স কিন্তু প্রতিনিয়ত সেই চ্যানেলের ভিডিও এর জন্য অতি আগ্রহে বসে থাকে। এখন যেহেতু আপনার ইউটিউব চ্যানেল গ্রো হচ্ছে না পাশাপাশি বেশি পরিমাণ ইনকাম বা আয়ও হচ্ছে না, সেক্ষেত্রে আপনি এই উপায়টি অবলম্বণ করতে পারেন। উপায়টি হলো আপনার চ্যানেলের ভিউয়ার্সের নিকট একটি বার্তা পৌঁছে দেওয়া যে, আপনি আর্থিক সমস্যার কারনে রীতিমতো ভিডিও তৈরি করতে পারছেন না। এবং কী আপনার ভেতরে আরো অনেক প্রতিভা বা শেয়ার করার মতো ভালো ভালো অনেক ট্রিকস রয়েছে যা দ্ধারা ভিউয়ার্সরা বেশ ভালোভাবে উপকৃত হতে পারবে। তখন ভিউয়ার্সদের মধ্য থেকে অনেক রকম মন্তব্য পাওয়া যাবে। দেখবেন তখন এক প্রকার ডোনেশানের মাধ্যমে আপনার চ্যানেলের কাঙ্খিত ভিউয়ার্সরা আপনাকে  উপকার করছে।

অন্যথায়, সরাসরি ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দর্শকদের কাছ থেকে টাকা চেয়ে নিতে পারেন। তবে এই উপায়টি বেশ লজ্জাজনক পাশাপাশি চ্যানেল ডেস-গ্রো হতে পারে। আবার বার বার এরকম সহায়তা দর্শকদের নিকট বাসানো যাবে না। কেননা, নিয়মিত দর্শকরা মনে করবে এটি চ্যানেলের মালিকের ব্যবসা হিসেবে পরিণত হয়েছে। তবে যদি ভিউয়ার্সের পরিমাণটা লাখের উপর হয়, তাহলে সেই ডোনেশানের পরিমাণটা কোটির নিকট চলে যায়। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে যে, কীভাবে একজন ইউটিউব চ্যানেলের মালিক ডোনেশানের মাধ্যমে আয় করতে পারে।

কোর্স বিক্রি করে আয় – Earn by Course sell

প্রত্যেকটি ইউটিউবার্সের কিছু না কিছু স্কিল থাকে। ইচ্ছা করলে সেই দক্ষতা বা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর থাকা স্কিল বিক্রি করে ইউটিউবের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। কিন্তু এটা কীভাবে?

Read More  এডসেন্স থেকে টাকা তোলার পদ্ধতি

ওকে ধরুন আপনি ফেজবুক ভেরিফাই করা নিয়ম সম্পর্কে বেশ পারদর্শী অথবা ফেজবুক মার্কেটিং সম্পর্কে এক প্রকার বিশেষজ্ঞ। এখন আপনি সেই ফেজবুক মার্কেটিং কীভাবে করে তা নিয়ে ফূল ডিটেইলস সহ একটি কোয়ালিটিফুল ভিডিও তৈরি করলেন। এখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে সেই কোর্সটি সেল দিতে চান। তার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত ভিডিও বার্তা তৈরি করলেন। ভিডিও টি দেখে যে সমস্ত ফ্যান-ফলোয়ার্স আপনার সেই ফেজবুক মার্কেটিং করতে ইচ্ছুক প্রকাশ করবে, তাদের কাছে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ধরে কোর্সটি বিক্রি করে দিতে পারেন। এভাবেও নিজের বানানো কোর্স ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বিক্রি করে টাকা আয় করা যায়। এটিও একটি বেশ ভালো উপায়।

অন্য কারো কাজ করে ইনকাম

ইউটিউবের মাধ্যমে আপনি কাজের সন্ধান বা অফার করতে পারেন। যেভাবে মানুষ  অনলাইনে আয় করে থাকে। ধরুণ, আপনি এসইও সম্পর্কিত সব কিছু বোঝেন এবং পারেন। অন ফেইজ এসইও এবং অব ফেইজ এসই সম্পর্কে ফুল কাজ পারেন। কিন্তু এমনিতে কোনো কাজ পাচ্ছেন না। এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসার জন্যই ইউটিউবে আপনে যে বিষয়ে কাজ পারেন তার একটি ভিডিও বার্তা তৈরি করবেন।  এরপর কন্টাক্ট নাম্বার বা ইমেইল দিয়ে দিবেন। ভিডিও দেখে অনেক উদ্দ্যেক্তাই আপনাকে তাদের কাজে নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করবে। এটিও ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার একটি উপায়।

মূলত এই ছিল আজকের আমাদের এই আর্টিকেল। আজকের আর্টিকেলের মধ্য দিয়ে আশা করি সবাই জেনে গেছেন যে, ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় ‍গুলো সম্পর্কে। সাথে কীভাবে সে উপায়গুলো কাজে লাগিয়ে ইনকাম করা যায়, তারও একটি সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। আশা করি সম্ভাব্য সবাই এই আর্টিকেলটি পড়ে বেশ ভালোভাবে উপকৃত হবে।

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় হিসেবে মনিটাইজেশন করা

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় হিসেবে মনিটাইজেশন করা

সাধারণত ইউটিউবে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করতে হলে মাস্ট বি ইউটিউব মনিটাইজেশন করতে হবে। ইউটিউব মনিটাইজেশন কী বা কাকে বলে?

ইউটিউব মনিটাইজেশন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে আপনার চ্যানেলটি ইউটিউবের সমস্ত টার্ম এ্যান্ডস কন্ডিসন ফুল-ফিল করে গুগল  অ্যাডস দেখানোর মাধ্যমে টাকা আয় করার জন্য ম্যাচুরিটি অর্জন করে থাকে। সাধারণ ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম এবং ১ হাজার সাবস্ক্রাইবারে মাধমে একটি ইউটিউব চ্যানল মনিটাইজেশনের জন্য পরিপক্বতা লাভ করে থঅকে। আর ইউটিউবে মনিটাইজেশন শেষ হওয়ার পর এখন থেকে ইউটিউবে দৈন্দিক প্রত্যেকটি ভিডিও এর শুরুতে অথবা মাঝখানে এটি করে অ্যাড শো করে। আর যার ফলে একটা স্মার্ট ইনকাম হয়।

ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে আরো জানতে

Leave a Comment