ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই | কিভাবে শিখবেন আউটসোর্সিং

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই

আপনি কী আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আগ্রহী? হ্যাঁ, ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই। এসব টাইপের প্রশ্ন সামাজিক প্লাটফর্মগুলোতে অহোরোহ দেখা যায়। আমাদের এই Banglatip.com ওয়েবসাইটে অনলাইনে ইনকাম ও ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যথেষ্ট আলোচনা করা হয়েছে এবং কীভাবে ইনকাম করা সম্ভব তা নিয়েও আলোচনা করেছি। অনলাইন জগতে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব তা নিয়ে যথেষ্ট পরিমাণ সঠিক গাইড-লাইন ইন্টারনেটে নেই, সেই প্রেক্ষিতেহ আজকের আর্টিকেলটি নিয়ে আসা।

অনলাইনে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করুণ হাজার টাকা

আজকের আর্টিকেলে আমরা শিখবো ফ্রিল্যান্সিং কি, ফ্রিল্যান্সার কি বা কাকে বলে?, ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো অথবা আউটসোর্সিং কিভাবে শিখবো?, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ, বাংলাদেশের মধ্যে থাকা বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইট, বিশ্বের সেরা কিছু ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং ওয়েবসাইট, ফ্রিল্যান্সিং আয় ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো। উক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত আরো অনেক রকমের প্রশ্ন এবং টপিক রয়েছে, যেগুলো পর্যয়ক্রমে আমাদের সাইটে আলোচনা করা হবে।

ফ্রী সাইট তৈরি করে টাকা আয় করুণ

আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং সেইম বা একই অর্থ বহন করে। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং একই বিষয়। তবে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে ইনকাম করতে চান, তাহলে আজকের পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন। আজকের এই লেখা থেকে আশা করি আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন। চলুন জানা যাক।

ফ্রিল্যান্সিং কি

ফ্রিল্যান্সিং কি তা জানার আগে চলুন জেনে নেই আলাদা আলাদা অর্থ। ফ্রি (Free) অর্থ হলো স্বাধীন বা মুক্ত। আর ল্যান্সিং (Lancing) অর্থ হলো কোনো কিছু করা বা পরিচালনা করা। সুতরাং যদি অর্থগুলো একসাথে করি তাহলে ফ্রিল্যান্সিং (freelancing) অর্থ হয় মুক্তভাবে কোনো কিছু করা বা পরিচালনা করা। যদি আমরা সামগ্রিকভাবে ফ্রিল্যান্সিং কি তা চিন্তা করি বা সংজ্ঞা করি তাহলে ফ্রিল্যান্সিং হলো নিজের অভিজ্ঞতাকে বা দক্ষতাকে অনলাইনের/ইন্টারনেটের যেকোনো একটি প্লাটফর্ম দ্ধারা অন্যের কাজ সম্পাদন করে তার বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আয় করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। এখানে যার কাজ করবেন সে বাংলাদেশের হতে পারে আবার ইউরোপ কান্ট্রিরও হতে পারে। তবে সবচেয়ে বেশি ক্লাইন্ট হলো ইউরোপ কান্ট্রি তথা আমেরিকা, কানাডা, ইউকে, তুরষ্ক, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি দেশ। এই রকমের উন্নত দেশগুলো থেকে বেশিরভাগ ক্লাইন্ট ঐ প্লাটফর্মগুলোতে কাজ দিয়ে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা হলো আপনি আপনার স্ব-ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করবেন। এই ক্ষেত্রে কেউ আপনাকে ফোর্স করবে না। সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী। মার্কেট প্লেসে অনেক রকম কাজ আছে। এখানে আপনি যে কাজগুলোতে অভিজ্ঞ, শুধুমাত্র ঐ কাজগুলোই আপনি করবেন এবং তা করতে আপনাকে কেউ বাধা বা চাপ দিবে না। আপনার ইচ্ছা এবং সময়-সুযোগ অনুযায়ী কাজ করবেন। বিনিময়ে অর্থ পাবেন। আর যেহেতু এই কাজটি আপনার ইচ্ছা এবং সুযোগ-সুবিধা অনুযায়ী করবেন, সেই কারণেই এই কাজটিকে ফ্রিল্যান্সিং বলে।

Read More  অনলাইনে ইনকাম করুণ লাখ টাকা | মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

ফ্রিল্যান্সার কি বা কাকে বলে?

উপরোক্ত বিষয়টা যদি বুঝে থাকেন অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং কী, তাহলে আশা করি ফ্রিল্যান্সার কাকে বলে তা বুঝতে সহজ হবে। এবার চলুন জানা যাক ফ্রিল্যান্সার কাকে বলে তা জানা যাক। ফ্রিল্যান্সার হলো মূলত যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে, তারই ফ্রিল্যান্সার।

যারা অনলাইন প্লাটফর্মে নিজেদের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে অন্যের কাজ করে দেশের বাহির অথবা ভিতর হতে অনলাইন/ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে থাকে, তাদেরকেই ফ্রিল্যান্সার বলে। মূলত এটাই হলো ফ্রিল্যান্সার।

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার

ভবিষ্যৎ জীবনের ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং বেশ যথাপোযুক্ত এবং আশাবাদী একটি ক্যারিয়ার। তবে বর্তমানে ইন্টারনেট জগতের কাজের ক্ষেত্রে সবাই চায় সময়সাপেক্ষ এবং স্মার্ট কাজ। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চায়, তাহলে তার দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা হতে হবে সুদৃঢ় এবং সপ্ট।

আগামী বিশ্বে যেহেতেু ফ্রিল্যান্সাররা অনলাইন জগতে রাজত্ব করবে, সুতরাং পেশা হিসেবে অথবা আর্ট হিসেবে ফ্রিল্যান্সার একটি সম্মানজনক ক্যারিয়ার। সব ক্ষেত্রে শর্ত একটাই, যেকোনো একটি টপিকের উপর জিনিয়াস হতে হবে। মার্কেটপ্লেসে অবস্থিত ক্লাইন্টরা চায় কম সময়ে সবচেয়ে সেরা সার্ভিসটা নিতে। সুতরাং কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার স্মার্টনেসকে হাই লেভেলে নিয়ে যেতে হবে। এতে করে অনেক ক্লাইন্ট খুশি হয়ে বকশিস/টিপস করে থাকে।

SEO ফ্রেন্ডলি পোস্ট করতে শিখুন

ফ্রিল্যান্সিং জগতে কোন টপিককে ক্যারিয়ার হিসেবে নিবেন তা জানার জন্য গুগলে একটি ঘাটাঁঘাটি করলে পেয়ে যাবেন  যে গত ৫ বছরে মার্কেটপ্লেসগুলোতে কোন কোন কাজগুলো সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং হিউজ পরিমাণ কাজ থাকে মার্কেটপ্লেসগুলোতে। এইভাবে যেকোনো একটি বিষয় বা টপিককে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন।

আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব বা ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব

প্রথমে বলে রাখি আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং জিনিসটা একই জিনিস। ২টা শব্দ আলাদা কোনো অর্থ বহন করে না। বলতে পারেন সিমিলার ওয়ার্ড অথবা তা ভাবতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং এর বাংলা খুব কাছাকাছি শব্দ হলো আউটসোর্সিং।

ইমেইজ Image SEO করুণ

যাইহোক, এবার আসি  মূল আলোচনায়। ফ্রিল্যান্সিং সহজ কিছু নয় তেমনি আবার কঠিন কিছুও নয়। আমাদের দেখা-জানা শোনায় অনেকে আছে যারা সফলভাবে ফ্রিল্যান্সিং করছে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় আমরা যারা নতুন আছি তাদের জন্য প্রথম চ্যালেন্জ হলো ফ্রিল্যান্সিং কোথায় থেকে শিখবো এবং কোন কাজটি শিখবো অর্থাৎ কোন টপিকে দক্ষ হবো। দ্বিতীয় সমস্যাটিতে আমি সাজেস্ট করবো ইউটিউব থেকে সাজেশান নেওয়ার। এইক্ষেত্রে ইউটিউব থেকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছু কোয়ালিটিফুল ভিডিও দেখলে আশা করি ধারণা পেয়ে যাবেন যে আপনি কোন টপিকের উপর দক্ষ হতে চান বা পারবেন।  আর তারপরও যদি এখন আপনি ইউটিউবের কোন চ্যানেলগুলো থেকে এই ধারণা নিবেন, তা নিয়ে দ্ধিধাগ্রস্থ হয়ে থাকেন, তাহলে আমি কয়েকটি চ্যানেলের নাম দিচ্ছি। উক্ত চ্যানেলগুলো দেখে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এর  ক্ষেত্রে কোন বিষয়টি প্রধান্য পাবে তা ঠিক করতে পারবেন।

  • খালিদ ফারহান
  • সার্প-কি
  • এনশামীম প্রো
  • ফারুক একাডেমি
  • জোবায়ের একাডেমি
  • পিজুস শাহ্
Read More  ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম | ফ্রী ব্লগ সাইট তৈরি করে লাখ টাকা ইনকাম করুন

উপরোক্ত ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনি আপনার লক্ষ্য ঠিক করতে পারবেন।

এবার আসি কীভাবে শিখবেন। যেহেতু ইতিমধ্যে জেনে গেলেন আপনি কোন টপিকে দক্ষ হতে চাচ্ছেন, সুতরাং এখন এই বিষয়টি আসে যে কার কোর্স করবেন বা কোথায় থেকে শিখবেন। দেখুন, আমি আগেই বলেছি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে প্রচুর ধৈর্য্য প্রয়োজন। সুতরাং আপনাকে আমি সাজেস্ট করতে পারি যে প্রথম কয়েক মাস কোনো রকম কোর্স করার দরকার নেই। ইন্টারনেটে যথেষ্ট পরিমাণ রিসোর্স আছে। আপনি যে বিষয়ে কাজ শিখতে চাচ্ছেন, প্রথমে ইউটিউবে থাকা এই বিষয়ের উপর সম্পূর্ণ ভিডিও গুলো দেখা শেষ করেন। তারপর যদি আপনার মনে হয় আপনাকে কোর্স করতে হবে, তাহলে আপনি এখন সক্ষম যে কার কোর্স করবেন তা বের করতে। সুতরাং আপনি নিজেই এখন সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে আপনি কার কোর্স করবেন।

উপরোক্ত চ্যানেলগুলো থেকেও কিন্তু কোর্স এবং কিভাবে কোনো কিছু শিখবেন তার সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা নিতে পারবেন। সুতরাং আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব বা ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এই সব প্রশ্নের উত্তর আজ থেকে আপনি নিজেই দিতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ

ফ্রিল্যান্সিং এর  কাজ সমূহ

অনলাইন জগতে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের অভাব নেই বা শেষ নেই। আপনি যদি সিম্পলি Fiverr এ চলে যান,তাহলে সেখানে দেখতে পাবেনে যে হাজারো সেলার তাদের নানা রকম সার্ভিস প্রোভাইড করে যাচ্ছে। এরপর যদি উক্ত সাইটের কাজের ক্যাটাগরিতে চলে যান, তাহলে দেখবেন সেখানে শত শত কাজ বা পেশা আছে। যেকোনো একটা টপিক পছন্দ করে সেটাতে দক্ষ হতে হবে। তবে একটি কথা না বললেই নয় যে, ক্যারিয়ার বা পেশা হিসেবে এমন একটি টপিককে বেচে নেবেন, যেন ভবিষ্যৎ এ আপনার কাজে লাগে অর্থাৎ এর চাহিদা ব্যাপক থাকে। নিম্নে কিছু ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ দেওয়া হলো-

  • কন্টেন্ট রাইটার
  • ফটোগ্রাফার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইনার
  • ভিডিও ইডিটর
  • এসইও
  • এডস ম্যানেজমেন্ট
  • সাইবার সিকিউরিটি
  • গ্রে হ্যাট হ্যাকার
  • হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার
  • হ্যাকিং
  • সাইট ডাবোলোফার
  • অ্যাপস ক্রিয়েটর

সামান্য কিছু বিষয় উপরে উল্লেখ করালাম। এছাড়া আরো অনেক রকম ক্রাইটেরিয়া আছে, যেগুলোর উপর লক্ষ্য রেখে ক্যারিয়ারের জন্য টপিক নির্বাচন করতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন কাজ শিখা ভবিষ্যৎ এর জন্য ভালো হবে তা বোঝার জন্য ফাইবার কিংবা আপওয়ার্কে একটু রিসার্চ করলেই অনেক তথ্য পাওয়া যাবে এই বিষয়ে। তাই সর্বপ্রথম আপনার উচিত ফাইবারে একটু ঘাটাঘাটি করা। কোন ক্যাটাগরিতে লোকজন ভালো পারফর্ম করছে। এখানে যদি আপনি সঠিকভাবে বুঝতে পারেন, তাহলে ধরে নেওয়া যায়, ফ্রিল্যান্সিং জগতে আপনি কিছুটা এগিয়ে গিয়েছেন। কেননা আপনি কোনো ভুল সিদ্ধান্ত নেন নি। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এর প্রতি অতি সংবর্দনশীল থাকবেন।

Read More  ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয়

ব্লগ সাইটে স্কিমা করুণ সহজে

অনলাইনে কাজ শিখুন

উক্ত বিষয়টি একটু উপরেই বলেছি । তারপরও আলোচনার সুবিধার্থে আবারও আলোচনা করছি। যখনেই আপনি আপনার টপিক বা বিষয় সিলেক্ট করতে পেরেছেন, এবার যদি সে বিষয়ের জনার আগ্রহ নিয়ে কাউকে জিজ্ঞস করেন, তাহলে দেখবেন অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার উত্তর দিবে অনলাইনে কাজ শিখুন। এখন কথা হলো অনলাইনে কীভাবে কাজ শিখবেন। এখানে কী এমন কেউ আছে যে আপনাকে কাজ শিখাবে? বা আপনাকে কোন রকম গাউড দিবে। হ্যাঁ আছে, তবে খুবই নগন্য। আবার এমন কোনো গাইড পাবেন না, যেটাতে আপনি সম্পূর্ণ সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন। আবার সিরিয়াল বাই এমন ভিডিও পাবেন না, যেগুলোতে আপনার কাজ শিখা সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। তো সে ক্ষেত্রে আপনি কী করবেন?

এই ক্ষেত্রে আমি কিছু গাইড দিতে পারি যা আশা করা যায় কিছুটা হলেও কাজে লাগতে পারে। গাইডগুলো কী? গাইডলাইনটা হলো যদি আপনি এই পর্যায়ে টপিক সিলেক্ট করতে সক্ষম হোন, তাহলে এই গাইডলাইনটা হলো আপনার জন্য। টপিক সিলেক্ট করার পর ইউটিউবে থাকা সবগুলো ভিডিও দেখে ফেলুন যত-দূর সম্ভব। ভিডিও দেখার পর এবার আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নেন আপনার কী কী গেপ আছে। এবং কী কী শিখতে হবে আপনার স্কিল বৃদ্ধি করার জন্য। সব সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আশা করি এবার আপনি নিজেই সক্ষম যে কার কোর্স করবেন এবং কেন করবেন।

মূলত উপরোক্ত উপায়টা হলো একটা পদ্ধতি। অনলাইনে কাজ শিখার পদ্ধতি হিসেবে এই উপায়কে কাজে লাগাতে পারেন। আশা করি কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।

ফ্রিল্যান্সিং আয়

ফ্রিল্যান্সিং আয় ব্যাপারটা তখনই আসবে যখন আপনি আপনার স্কিল ডাবোলাপ করতে পারবেন । কেননা মার্কেটপ্লেসগুলোতে যোগ্যতা ছাড়া কিছুই করতে পারবেন না। বোঝার সুবিধার্থে ধরুণ আপনি ফাইবারে একটি গিগ খুললেন এসইও সার্ভিসের ভিত্তিতে। এবার অনাবরত বায়ার রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে একটি কাজও পাইলেন। এমতোবস্থায় আপনি কোনো রকম এসইও এর কাজই পারেন না অথবা সামান্য পাড়েন। কিন্তু ক্লাইন্ট বা বায়ার এসইও এর টেকনিক্যাল একটি পার্ট আপনাকে করতে বললো! এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি পাড়বেন কাজটি সম্পন্ন করতে? আপনার কী সেই সক্ষমতা আছে? উত্তর খুবই সোজা। অবশ্যই না। সুতরাং আগে কাজ শিখুন এবং এরপর টাকা ইনকাম বা আয়ের কথা ভাবুন।

যখন কাজ সম্পন্ন করে দিতে পারবেন তখন ফাইবার আপনাকে পেয়েনিওর বা অন্য কার্ডের মাধ্যমে আপনি আপনার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

উপরোক্ত সম্পূর্ণ আলোচনাটিই মূলত ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই এর উপর ভিত্তি করে নতুনদের জন্য লেখা। আশা করি ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারে পূর্বের পোস্ট এবং  এ পোস্টের মাধ্যমে তাদের সকল সন্দেহ এবং দ্ধিধা কেটে গেছে।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই সম্পর্কে আরো জনতে দেখুন

Leave a Comment