অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি- বিস্তারিত গাইডলাইন

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং – Amazon Affiliate Marketing নিয়ে আপনার কি কোনো রকম ধারণা রয়েছে বা এর সম্পর্কে কতটুকু জানেন? পূর্বে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েটট নিয়ে বিস্তারিত গাইডলাইন পেয়েছেন নাকি এখনও সে সুযোগ তৈরি হয়ে উঠেনি? অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট করতে কি কি স্টেপের মধ্য দিয়ে আপনাকে চলমান হয়ে যেতে হবে সে সম্পর্কে কোনো রকম ধারণা আছে? সামগ্রিকভাবে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আপনার কেমন জ্ঞান বা ধারণা রয়েছে? উক্ত প্রশ্নগুলোর মধ্যে যদি যেকোনো একটির উত্তর যদি “না” হয়, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। ( ডিজিটাল মার্কেটিং শিখুন এবং মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করুন )

এখন সরাসরি অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সংজ্ঞা তৈরি করলে অনেকের মাথার উপর দিয়ে চলে যাবে। যে বিধায় বোঝার সুবিধার্থে আমাদেরকে একটু পিছনে যেতে হবে। আমাদেকে প্রথমে বোঝতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং কি বা কাকে বলে এবং এরপর জানতে হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি। এগুলো সম্পর্কে যখন সম্মুখ একটি জ্ঞান লাভ করতে পারবো, ঠিক তখন অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারবো এবং আমাদের নিকট তখণ বোধগম্য হবে বিষয়টি। তাহলে চলুন, ক্রমান্বয়ে উল্লেখিত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা যাক। বিষয়গুলো হলো-

ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing) > অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing) > অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Amazon Affiliate Marketing)

ডিজিটাল মার্কেটিং কাকে বলে?

ডিজিটাল মার্কেটিং – Digital Marketing: ডিজিটাল মার্কেটিং হলো মার্কেটিং জগতের সব কিছুর ( প্রোডাক্ট, জিনিসপত্র,খাদ্য,বস্ত্র,চিকিৎসা ইত্যাদি) ডিজিটাল ওয়েতে অর্থাৎ স্ব-শরীরে না থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বা ডিজিটাল ওয়েতে মার্কেটিং করাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং – Affilaite Marketing: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি পার্ট বা অংশ। যেহেতু ডিজিটাল মার্কেটিং এর অংশ, আপনি কি ইতিপূর্বে ধারণা করতে পেরেছেন যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সংজ্ঞা সম্পর্কে? অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো কোনো একটি ই-কমার্সের প্রোডাক্টগুলোর মার্কেটিং করে গ্রাহকদের নিকট পৌঁছে দেওয়া এবং গ্রাহকদের ক্রয়ে আগ্রহ তৈরি করা। যখন গ্রাহক বা কাস্টমাররা প্রোডাক্টটটি ক্রয় করবে, তখন পূর্ব নির্দিষ্ট একটি পারসেন্টিজ অর্থ পেয়ে যাবেন। মূলত এটিই হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে?

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং – Amazon Affiliate Marketing: অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি পার্ট। নাম পড়েই বোঝা যাচ্ছে যে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট কি বা কাকে বলে। অ্যামাজন নামক একটি জনপ্রিয় ও ব্যস্তময় ই-কমার্স সাইটের পণ্য বা প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে বিক্রি করার মাধ্যমে নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি অর্থ অ্যামাজন থেকে উপার্জন করাকেই অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে।

তাহলে আমরা সংক্ষিপ্তে ডিজিটাল মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে মোটামোটি একটি ধারণা পেয়েছি। তাহলে চলুন এখন আর্টিকেলের মেইন কিওয়ার্ড অনুযায়ী অর্থাৎ অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট এর বিস্তারিত গাইড লাইন সম্পর্কে জানা যাক। ( সহজেই জিমেইল একাউন্ট খুলুন এবং গুগল অ্যাডসেন্স থেকে সঠিক পদ্ধতিতে টাকা তুলুন )

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট সম্পর্কে বিস্তারিত – Full details of Amazon Affiliate

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট সম্পর্কে বিস্তারিত

যেহেতু ইতিমধ্যে আমরা অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে সংক্ষেপে একটি ধারণা লাভ করতে পেরেছি, সুতরাং এখন আমরা খুব সহজেই পুরো জিনিসটা বিস্তারিত বোঝার ট্রাই করবো। সাধারণত অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট করার ক্ষেত্রে আমাদেরকে বেশ কয়েকটি জিনিসের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হয় এবং সচেতন ভাবে কাজ করতে হয়। আলোচানার সুবিধার্থে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েটের একটি চেক লিস্ট তৈরি করে নিম্নে দেওয়া হলো। সেখানে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট কিভাবে করবেন, প্রথম কোথা থেকে শুরু করবেন, কোন স্টেপগুলোর পর কোন স্টেপ এর কাজ করতে হবে, সাইট ডিজাইন হতে শুরু করে টাকা আয় করা পর্যন্ত সমস্ত কিছু বিস্তারিতভাবে এই আর্টিকেলে বলা হয়েছে। তাহলে চলুন সংক্ষেপে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে সংক্ষেপে এর স্টেপগুলো জানা যাক-

  • নিস রিসার্চ – Niche Research
  • কিওয়ার্ড রিসার্চ – Keyword Research
  • কিওয়ার্ড ফাইনালাইজ – Keyword Finalize
  • ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করা – Domain and Hosting buy
  • সাইট লাইভ করা – Site Live
  • সাইট ডিজাইন করা – Design your site
  • কিওয়ার্ড অনুযায়ী প্রতিনিয়ত পোস্ট করা – Post on your site according to your Keyword
  • কন্টেন্ট রেঙ্ক করা – Rank your site’s content
  • ট্রাফিক জেনারেট করা – Generate Traffic
  • প্রোডাক্টে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক অ্যাড করা – Add amazon link
  • সর্বশেষ প্রোডাক্ট সেল এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা – Product sell for earning money

মূলত সংক্ষিপ্তে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট সম্পর্কে জ্ঞান লাভের জন্য সবচেয়ে সেরা ও বিস্তারিত গাইড লাইন হলো এটি। এখানে যে যে বিষয়গুলো অ্যাড করা হয়েছে, মূলত সবগুলোই হলো অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ। সবগুলো স্টেপের কোনোটাকেই আপনি অবয়েড বা ইগনোর করতে পারবেন না। সবগুলোই হলো প্রয়োজনীয় স্টেপ। আলোচনা দীর্ঘায়িত না করে, তাহলে চলুন উপরের উল্লেখিত স্টেপগুলো তথা গাইডলাইনগুলো বিস্তারিত জানা যাক। ( ফেসবুকে টাকা আয় করুন এবং সঠিকভাবে ফেসবুক ভেরিফাই করে )

নিস রিসার্চ – Niche Research for Amazon Affiliate

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর শুরুতে আপনাকে যেকোনো একটি নিশ রিসার্চ করতে হবে। এখন অনেকে প্রশ্ন করতে পারে যে নিস কি – What is Niche? তাদের জ্ঞাতের সুবিধার্থে বলে রাখি, নিস হলো মূলত কোনো একটি টপিক বা সাবজেক্ট। এখনও হয়তো অনেকে বোঝেন নি। আচ্ছা সহজে বললে নিস হলো আপনার চারপাশে যা কিছু আছে ( মোবাইল ফোন, হেডফোন, কলম, বই, গ্লাস, চেয়ার, চার্জার, মেশিন জাতীয় সকল কিছুর পার্টস সহ ইত্যাদি।) সব কিছুই হলো নিস। এখন আপনি কি নিয়ে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট করবেন? কোনো একটি প্রোডাক্টকে কেন্দ্র করেই তো অ্যাফিলিয়েট করতে হবে। এখন আপনি অ্যামাজনে থাকা সবগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে কখনোই কভার করতে পারবেন না পাশাপাশি গুগলে রেঙ্ক করতেও পারবেন না। তবে নতুন অবস্থায় সিঙ্গেল প্রোডাক্ট নিয়েই কাজ করা বেটার। যে বিধায় প্রাথমিক অবস্থায় আপনাকে একটি নিস তথা কোনো একটি প্রোডাক্টকে কেন্দ্র করে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট শুরু কররতে হবে। যেমন উদাহরণসরূপ- ধরুণ আপনি একটি শ্যাম্পু কে কেন্দ্র করে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট করতে চাচ্ছেন, তাহলে এখন আপনার নিস কি? আপনার নিস হচ্ছে হেয়ার কেয়ার অথবা হেয়ার নিস। আবার ধরুণ অন্য আরেক জন্য আরেকটি প্রোডাক্ট তথা মাছ ধরার রিল নিয়ে কাজ করতে চায়। তাহলে তাঁর নিস কি? অবশ্যই তার নিশ হলো ফিসিং। এবার হয়তো আপনাদের বোধগম্য হয়েছে যে, নিস কি বা কাকে বলে। যদি নিস কি বোঝে থাকেন, তাহলে চলুন অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট এর পরের স্টেপ এ যাওয়া যাক। অন্যথায় মনোযোগ সহকারে পুনরায় নিস কি-তা বোঝার চেষ্টা করুন।

Read More  এডসেন্স থেকে টাকা তোলার পদ্ধতি

কিওয়ার্ড রিসার্চ – Keyword Research for Amazon Affiliate Marketing

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং তথা সমস্ত ওয়েবসাইট তৈরি Make Website করার পূর্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো নিস অনুযায়ী কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করা। SEO এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ করা। সাইট তৈরির পূর্বে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা অপরিহার্যা। একটি সাইট অল্পদিনে কেমন গ্রো করবে অথবা সাইটের আর্টিকেলটি কত দ্রুত রেঙ্ক করবে তা সম্পর্ণ নির্ভর করে ঐ সাইটের কীওয়ার্ড রিচার্সের উপর। সাইটের শুরুতে কিওয়ার্ড রিসার্চ ভুল হলে পুরো সাইটটি এবং সম্পূর্ণ ইনভেস্টমেন্ট লস হওয়ার সম্ভাবনা ৯০%+ হয়ে থাকে। সুতরাং বোঝতেই পারছেন যে, একটি সাইটকে গ্রো করতে এবং সেই সাইটকে রেঙ্কে নিয়ে আসতে এবং টোটাল ইনভেস্টমেন্ট রিটার্ণ করতে কিওয়ার্ড রিচার্স কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই যখন ই আপনি একটি অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট সাইট তৈরি করার মানসিকতা তৈরি করবেন, ঠিক ঔ মূর্হর্তে আপনাকে সবচেয়ে ভালো ও সুন্দরভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। অন্যথায় সাইটের জন্য যেভাবেই এসইও করেন না কেন, ফলাফল সন্তুষ্টজনক আসবে না। ( ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় এবং ব্লগ সাইট তৈরি করার নিয়ম জানুন )

কিওয়ার্ড ফাইনালাইজ – Keyword Finalize for Amazon Affiliate

কিওয়ার্ড রিচার্সের পরের স্টেপ হলো কিওয়ার্ড ফাইনালাইজেশন। আপনি যে আপনার নিস অনুযায়ী এতোক্ষণ কিওয়ার্ড রিসার্চ করলেন, এখন আপনি সেই কিওয়ার্ডগুলো থেকে দেখে দেখে এবং সহজ কিওয়ার্ডগুলো বাঁচাই করতে হবে। কিওয়ার্ড রিসার্চের পর সঠিক কিওয়ার্ড ফাইনালাইজ করা অত্যাবশ্যকীয় একটি কাজ। যেহেতু আপনার নিকট কিওয়ার্ড রিসার্চ শেষে বিশাল একটি কিওয়ার্ডের শিট বা ডাটা রয়েছে, সুতরাং এখন আপনাকে সেই প্রেক্ষিতে সই ডাটা থেকে সঠিক সঠিক কিওয়ার্ডগুলো পিক করতে হবে।

  • এমন সব ‍কিওয়ার্ড নিতে হবে, যেগুলো নিম্নোক্ত বিষয়গুলো উপস্থিত থাকে। সেগুলো হলো-
  • কিওয়ার্ডে যারা কম্পিটিটর থাকবে, তাদের অধিকাংশ যেন নতুন সাইট হয়।
  • গুগল সার্চ রেজাল্টের প্রথম পেজে যারা রয়েছে, সে রেজাল্টগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ যাতে ২ জন কিওয়ার্ডের ইনটেন্ট ফুল-ফিলাপ করে সে ‍দিকে নজর রাখতে হবে।
  • কিওয়ার্ডটি যেন লং টেইল হয়।

মোটামোটি প্রাথমিক বা বিগেনার অবস্থায় উক্ত তথ্যগুলোর দিকে নজর দিলেই আপনিও সহজে কিওয়ার্ড ফাইনালাইজ করতে পারবেন। সুতরাং কিওয়ার্ড রিচার্সের পর সঠিক ভাবে কিওয়ার্ড ফাইনালাইজেশন করতে হবে।

ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করা – Buy Domain and Hosting

আপনার নিস রিসার্চ শেষ এবং কিওয়ার্ড রিসার্চ ও ফাইনালাইজেশও শেষ। এখন আপনার করণীয় হলো ওয়েবসাইট তৈরির জন্য যেকোনো কোম্পানী থেকে ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করা। আপনি যদি বাংলাদেশি সাইট তৈরি করতে চান বা ইংরেজী সাইট তৈরি করতে চান, তাহলে আমার রিকমান্ড থাকবে আপনি এখই খুব অল্প দামে ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করে ফেলুন। কেননা আপনার পছন্দের অ্যাভেইলঅ্যাবেল ডোমেইনটি যেকোনো মূহর্তে যেকেউ রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারে। তাই আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করতে পারেন। এখন কোথায় থেকে ডোমেইন-হোস্টিং ক্রয় করবেন? বর্তমানে অনেকগুলো ডোমেইন এবং হোস্টিং কোম্পনি রয়েছে যার মধ্যে কিছু হলো – 000 এটা নিয়ে অনেকে অনেক রকম বাজে পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। তাই যেহেতু আমরা ইংরেজীতে বেশি একটা অভিজ্ঞ নই এবং সার্বিকদিক দিয়ে দূর্বল-সেজন্য আমার সাজেশন থাকবে আপনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডোমেইন-হোস্টিং কোম্পানি তথা এক্সনহোস্ট – Exonhost থেকে ডোমেইন এবং হোস্টিং খুব কম টাকায় নিতে পারেন। ‍উপরের লিংকে ক্লিক করে ক্রয় করলে ১০-২০% কমে ক্রয় করতে পারবেন। তাই দেরি না করে অন্যদের সুযোগ না দিয়ে আপনি এখনই ক্রয় করতে পারেন ডোমেইন এবং হোস্টিং। যদি আপনি ইতিমধ্যে ডোমেইন এবং হোস্টিং সার্ভিসটি নিয়ে থাকেন, তাহলে চলুন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পরের স্টেপে যাওয়া যাক।

ওয়েবসাইট লাইভ করা – Live your Website

যেহেতু ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় buy domain and Hosting করেছেন, এখন আপনার করণীয় হলো সুন্দর ও সঠিকভাবে আপনার সাইটটি কে লাইভ করা। এখন কিভাবে এটি করবেন? এর জন্য ইউটিউবে জাস্ট সার্চ বক্সে সার্চ করবেন “How to live a WordPress site” তাহলে অসংখ্য ভিডিও আপনার সামনে চলে আসবে। যেকোনো একটি ভিডিও দেখে আপনি আপনার সাইটটিকে লাইভ করে ফেলতে পারবেন। এভাবেই আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটটিকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য লাইভ করতে পারবেন।

সুতরাং ধরে নিলাম আপনি ইউটিউবের যেকোনো একটি বা একাধিক ভিডিও দেখে শিখেছেন যে কিভাবে একটি সাইট লাইভ করতে হয়। পাশাপাশি সে সাথে আপনি আপনার ডোমেইন ও হোস্টিং দিয়ে আপনার অ্যাফিলিয়েট সাইটটিকে লাইভ করতে সক্ষম হয়েছেন। তাহলে চলুন সাইট লাইভ এর পরের স্টেপ এ যাওয়া যাক।

ওয়েবসাইট ডিজাইন করা – Website Responsive Design

ওয়েবসাইট লাইভ হওয়ার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো সাইটকে খুব সুন্দর ভাবে ইউজার ফ্রেন্ডলি ওয়েতে ডিজাইন Seo friendly site design করা। একটি সাইটের ডিজাইন যতো দৃষ্টিনন্দর ও আকর্ষণীয় হয়, ট্রাফিক বা ব্যবহারকারিরা ততো আকৃষ্ট হয় ও সাইটে ভিজিট করে সন্তুষ্ট হয়। সে প্রেক্ষিতেই সাইটটিকে করতে হবে ইউজার ফ্রেন্ডলি ডিজাইনকৃত দৃষ্টিনন্দর। এখন এই কাজটি আপনি কিভাবে করবেন? এটা ডিপেন্ড করে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস থিমের উপর। অ্যাফিলিয়েট সাইটের জন্য বেশ কতগুলো লাইটওয়েট থিম রয়েছে। যেগুলো ব্যবহার করা যায় একটি সাইটের জন্য। তবে এই ক্ষেত্রে আপনি আপনাদের সাজেস্ট করবো জেনারেটপ্রেস থিম – Generatepress theme, আসট্রা থিম – Astra theme অথবা জেনেসিস থিম – Genesis Theme, এই তিনটির মধ্যে যেকোনো একটি থিম ব্যবহার করতে। আবার অনেকে নিউজ থিমগুলোও ব্যবহার করে থাকে। তবে নিউজ থিমগুলো তুলনামূলকভাবে একটু ভারী হয়ে থাকে। যে বিধায় সাইটের স্পীড হ্রাস পায়। ওয়েবসাইটের স্পিড website speed হলো বর্তমানে গুগলের রেঙ্কীং প্যাক্টরের মধ্যে অন্যতম। গুগলের মোট ২০০+ রেঙ্কিং পেক্টর রয়েছে। তাই সে দিকে নজর রেখে সবচেয়ে লাইটওয়েট ও ভালো থিম Popular WordPress theme হচ্ছে উল্লেখিত ৩টি থিম। এখন আপনি যদি এখান থেকে একটি থিম পছন্দ করতে পারেন, তাহলে আপনিও সাইটের ডিজাইনটি নিজে নিজেই করে নিতে পারেন। ধরুন, আপনি একটি থিম তথা জেনারেটপ্রেস থিমটি এখান থেকে সাইটের জন্য পছন্দ করলেন। এখন ডিজাইন করবেন কিভাবে? আবার আপনি ইউটিউবে যাবেন এবং সার্চ বক্সে সার্চ দিবেন, “How to design wordpress site by Generatepress Theme” এটি লিখে সার্চ করলেই আপনি অনেকগুলো সাইট ডিজাইনের ভিডিও পাবেন। এখান থেকে যেকোনো একটি ভিডিও কে অনুসরণ করে আপনার সাইটটিকে ডিজাইন করে নিতে পারেন। তাহলে শুরু করে দিন সাইট ডিজাইনের কাজ। আর আমরা পরের স্টেপের আলোচনায় চলে যাই।

Read More  ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই | কিভাবে শিখবেন আউটসোর্সিং

কিওয়ার্ড অনুযায়ী প্রতিনিয়ত পোস্ট করা – You should post on your site according to your Research’s Keyword.

এখন আপনার হাতে বাঁচাইকৃত কিওয়ার্ড রয়েছে। ওয়েল ডিজাইনের একটি ওয়েবসাইট রয়েছে। তাহলে আপনার পরের করণীয় স্টেপটি কি? হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন, এখন আপনাকে নিয়ম করে দৈনিক পোস্ট করে যেতে হবে। এখানে আমি আপনার নিকট একটি টিপস শেয়ার করতে পারি। সেটি হলো পোস্টের একটি ধারা বজায় রাখা। যেমন আপনি যদি দৈনিক পোস্ট দেন, তাহলে আপনাকে চেষ্টা করতে হবে প্রতিদিন একই সময় পোস্ট দিতে এবং আপনি যদি সাপ্তাহে দুটি আর্টিকেল বা কন্টেন্ট পোস্ট দেন, তাহলে একইভাবে নিয়ম বজায় রেখে একই সময় ধরে পোস্ট করতে হবে। তাহলে গুগল আপনার সাইটটিকে ভালো চেখে নিবে। অন্যথায় এলোমেলোভাবে দিলে, গুগল আপনার সাইটের ফলো বোঝতে বেশ হিমশিম খেতে হবে। যে কারণে আর্টিকেল বা কিওয়ার্ড রেঙ্ক করতে অথবা ইনডেক্সিং এর সমস্যা তৈরি হতে পারে। আর এই কারণেই  অবশ্যই আপনাকে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে, পোস্ট যখন দিবেন, তখন এর ধারা এবং নিয়ম নিতি অনুসরণ করতে। প্রতিটি পোস্ট ওয়েল অপটিমাইজ ও এসইও ফ্রেন্ডলি-SEO Friendly করে পোস্ট দিতে হবে। তাহলে খুব দ্রুত আর্টিকেলটি গুগল ইনডেক্স করবে এবং রেঙ্কও হবে। তবে একটি বিষয় এখানে, সেটি হলো নুতন সাইটের জন্য ইনডেক্সিং একটি বিরাট সমস্যা। যে বিধায় আপনাকে অবশ্যই এই বিষয়টি মাথায় রেখে সাইটের ডিজাইন সুন্দর ভাবে করতে হবে সেই সাথে আর্টিকেলটিকে ভালোভাবে রিসার্চ করে পোস্ট দিতে হবে। অন্যথায় রেঙ্ক করা বেশ কঠিন হয়ে পড়বে। তাহলে চলুন আমরা অন্য স্টেপে চলে যাই-

গুগলে কন্টেন্ট রেঙ্ক করা – Content Rank on Google

আর্টিকেল বা কন্টেন্ট যখন পোস্ট করে দিবেন, তখন এর পরের স্টেপ হলো সেটা গুগলে রেঙ্ক করানো। এটিতে আপনার কোনো রকম হাত নেই। তবে পরোক্ষভাবে আপনার বিশাল অবদান রয়েছে। কিভাবে? যেমন আপনি যদি লো-কম্পিটিটিভ কিওয়ার্ড বাঁচাই করে ওয়েল অপটিমাইজ ও এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট আপলোড করেন, তাহলে খুব সজেই আপনি গুগলে রেঙ্ক করতে পারবেন। এই বিষয়টিকে আপনার অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। এখন সর্বপ্রথম আপনার পাবলিশকৃত কন্টেন্টকে গুগল ইনডেক্স করবে এবং ক্রমান্বয়ে সেটিকে কোয়ালিটি স্কোরের মাধ্যমে রেঙ্ক দিবে। এটি হলো গুগলের একটি  এলগরিদম। এখন সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে সেটিও আপনার জানা উচিত। যাইহোক, আপনার কিওয়ার্ড রিসার্চ ও আর্টিকেলের কোয়ালিটির উপর ডিপেন্ড করে আপনার পোস্টটি রেঙ্ক করতে কত সময় নিবে। সুতরাং আপনি প্রথমে সে দিকটিতে  নজর দিতে হবে। তাই যখন কিওয়ার্ড রিচার্স করবেন তখনই আপনি ভালোভাবে লো কম্পেটিটিভ কিওয়ার্ড পিক করতে হবে এবং আর্টিকেলটি লেখার সময় ভালোভাবে রিচার্স করে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হবে। যদি এই দুটি বিষয় আপনি মেইক সিউর করতে পারেন, তাহলে বাকি কাজ হলো গুগলের। গুগল অবশ্যই আপনার কন্টেন্টকে যাচাই করে রেঙ্ক দিয়ে দিবে। তাই এই বিষয়ে আমাদের মাথা ব্যথা তৈরি করার কোনো রকম কারণ নেই। চলুন পরের স্টেপে চলে যাই।

সাইটে ট্রাফিক জেনারেট করা – Generate Traffic to your site

উপরোক্ত সব কিছু যদি আপনি ঠিকভাবে সম্পাদন করে থাকেন, তাহলে এবার আপনার কাজ প্রায় শেষ। সাইটে ট্রাফিক জেনারেট করার দায়িত্ব হলো গুগলের। তবে কিছুটা আপনারও অবদান রয়েছে। এটা কিভাবে? আপনাকে বেশ কিছু সোস্যাল শেয়ার সহ অন্য সকল প্লাটফর্মে শেয়ারিং সহ নানা রকম প্রমোশন চালিয়ে যেতে হবে। যাতে করে সাইটে নির্ভরযোগ্য ট্রাফিক জেনারেট হয়।

Read More  ব্লগ সাইটে SEO friendly পোস্ট করার সঠিক নিয়ম

এর জন্য রয়েছে আপনার নিশ অনুযায়ী নানা রকম ফোরাম বা লিস্টিং সাইট। ঐগুলোতে আপনাকে অ্যাক্টিভ হতে হবে এবং কাজ করে যেতে হবে। ঐখানে আপনা সাইট এবং পোস্টের লিংক শেয়ার করতে হবে। যাতে করে ভিজিটর সরাসরি আপনার সাইটে চলে আসে।

এরকম টাইপের আরো অনেকগুলো কাজ আপনাকে এই সময়ে করতে হবে। এভাবে কাজ করলে আপনিও আপনার সাইটে অনেকগুলো ভিজিটর জেনারেট করতে পারবেন। সুতরাং অতিরিক্ত ভিজিটর বা ট্রাফিক জেনারেট করতে আপনি উক্ত কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারেন।

প্রোডাক্টে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক অ্যাড করা – Amaon Affiliate Link Add on your site

যেহেতু নির্দিষ্ট পরিমাণ ট্রাফিক এখন আপনার সাইটের আন্ডারে রয়েছে, সুতরাং এখন থেকে আপনি অ্যাফিলিয়েট লিংক আপনার সাইটে অ্যাড করতে পারেন। এখন অ্যাফিলিয়েট লিংক কিভাবে অ্যাড করতে হয় বা কিভাবে অ্যামাজনে অ্যাকাউন্ট করতে হয়, সে বিষয়ে পরবর্তী পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তবে যদি আপনার ইমারজেন্সি দরকার হয় তাহলে আপনি খুব সহজেই অ্যামাজনে অ্যাকাউন্ট করে অ্যাফিলিয়েট লিংক জেনারেট Generate your affiliate link করে আপনার সাইটে অ্যাড করতে পারেন।

এর অর্থ হলো যখন আপনি অ্যাফিলিয়েট লিংক আপনার সাইটে উল্লেখিত প্রোডাক্ট বা আর্টিকেলে অ্যাড করবেন, তখন যদি কোনো ভিজিটর আপনার সাইটের হয়ে ঐ লিংকে ক্লিক করে অ্যামাজন সাইটে যায়, এবং ঐ প্রোডাক্টটি ক্রয় করে অথবা পরের ২৪ ঘন্টায় যা ক্রয় করে অ্যামাজন থেকে, সবগুলোর থেকে আপনি ক্যাটাগরি ভিত্তিতে নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। মূলত এই কারণেই সাইটে যখন পর্যাপ্ত পরিমাণ ট্রাফিক আসবে তখন আপনি সেই ট্রাফিকগুলোকে ব্যবহার করে অ্যামাজনে কনভার্ট করে দিবেন এবং এর থেকে আপনি কিছু অর্থ আয় করলেন।

প্রোডাক্ট সেলের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা – Earn Money by Amazon Products sell

যদি আপনি অ্যামাজন এর রেফারাল লিংক অর্থাৎ আপনি অ্যামাজনে একাউন্টে করে সেখান থেকে অ্যাফিলিয়েট লিংক জেনারেট করে আপনার সাইটের প্রোডাক্টে অ্যাড করে থাকেন, তাহলে আপনি প্রোডক্ট সেলের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এখন এইগুলোতে নানা রকম প্রশ্ন রয়েছে। যেমন অনেকে প্রোডাক্টে নিচে “Price Check on Amazon” or “ Click Here for Price” এরকম অনেক নামে অ্যামাজন এর লিংক অ্যাড করে রাখে। আবার অনেকে বা আর্টিকেলে মাঝ জায়গা হতে কোনো একটি লেখাকে অ্যাঙ্কর টেক্সট হিসেবে ব্যবহার করে অ্যামাজন এর লিংক শেয়ার করে রাখে। মূলত সবার লক্ষ্য থাকে ট্রাফিককে অ্যামাজনে মুভ করানো। কেননা ট্রাফিক যতো বেশি থাকবে সাইটে প্রোডাক্ট সেল ততো বেশি হবে। আর এটাই হলো একটি স্লোগান। আপনার সাইটে যদি ট্রাফিক থাকে ১০ জন, তাহলে প্রোডাক্ট সেলের হার অনেকাংশে কমে যাবে কিন্তু একই সময় যদি অন্য কারো সাইটে ট্রাফিক থাকে ১০০০ জন, তাহলে তাঁর সাইট থেকে ট্রাফিক অ্যামাজনে গিয়ে আরো বেশি প্রোডাক্ট ক্রয় করবে। আর এটাই স্বাভাবিক। কেননা ট্রাফিক যতো বেশ সেল ততো বাড়বে। তাহলে বোঝা গেল যে কিভাবে সেল করে টাকা আয় করা সম্ভব।

উপরোক্ত বিস্তর আলোচনা করে বোঝা গেল যে, কিভাবে আপনি অ্যাফিলিয়েট করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। এখানে শুধু মাত্র অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু আমরা যদি লক্ষ্য করি এবং অন্য সকল ই-কমার্স গুলোক নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করি, তাহলে সহজেই বোঝতে পারবো যে, সকল ই-কমার্স সাইটগুলোতে অ্যাফিলিয়েট করার নিয়ম প্রায় অ্যামাজনের ন্যায়। যে বিধায় আজকে আমরা শুধু মাত্র অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করেছি।

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে শেষ কথা

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে শেষ কথা

আজকের আর্টিকেলের Article or contnet মূল বিষয়বস্তুই ছিল অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে। ইন্টারনেটে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় হিসেবে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট বেশ ভালো একটি প্লাটফর্ম। এর মাধ্যমে আপনি কোনো রকম হ্যাসল ছাড়াই বেশ ভালো পরিমাণ আর্ণিং জেনারেট করতে পারবেন। তাই যদি আপনি সত্যিকার অর্থে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট করতে চান, আর কোনো রকম গাইডলাইন না পেয়ে থাকেন যে কোন স্টেপের পর কোন স্টেপে যাবেন,তাহলে আজকের আর্টিকেলেটি আপনার জন্য আর্শিবাদ সরূপ।

কেননা আজকের আর্টিকেলে আমরা শিখেছি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে এবং সর্বশেষ অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সম্পূর্ণ গাইডলাইন সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছি। এখন যদি এমন কেউ থাকেন যে, যে উপরোক্ত গাইড লাইনের উপর ভিত্তি করে আজই অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট শুরু করবেন, তাহলে তাদের নিকট আমাদের অন্যতম একটি রিকোয়েস্ট থাকবে যে, দয়া করে আপনারা অন্য আরো কিছু অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট গাইডলাইন অনুসরণ করুন এবং তারপর পর্ববর্তী স্টেপে যান। অন্যথায় বিশাল বিনোয়োগ লস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক রয়েছে। আশা করি আমাদের মেসেজটি আপনাদের নিকট সঠিক ও সাবলিলভাবে পৌঁছাতে পেরেছি। এখন আপনি চিন্তা করে ভেবে একটি ভারো নিশ নিয়ে কাজ করতে পারেন উপরোক্ত উপায়গুলো অ্যাপ্লাই করে। সর্বশেষ বলতে পারি যে, আজকে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ ডিটেইলস একটি আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন। ( সেরা সাইট তৈরি করে অনলাইনে ইনকাম করুন )

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আরো জানতে

Leave a Comment