বিকাশ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে করণীয় এবং বিকাশ পিন রিসেট করার নিয়ম
বিকাশের গোপন পিন নাম্বার রিসেট করা বা উদ্ধার করার অনেকগুলো রাস্তা বা উপায় রয়েছে। তবে আজকের আর্টিকেলে আমরা এর মধ্যে সহজ ২টি উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।
বিকাশের গোপন পিন নাম্বার রিসেট করা বা উদ্ধার করার অনেকগুলো রাস্তা বা উপায় রয়েছে। তবে আজকের আর্টিকেলে আমরা এর মধ্যে সহজ ২টি উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।
সাধারণত একজন গ্রাহক কয়েকভাবেই তার বিকাশ একাউন্ট দেখতে পারে। আজকের এই আর্টিকেলে ২ টি ভাবে দেখানো হয়েছে। অর্থাৎ এই দুইভাবে একজন গ্রাহক তার একাউন্ট দেখতে পারবে। এগুলা হলো,
সাধারণত সব ধরনের মোবাইল ব্যাংকিংগুলোতে গোপন পিন নাম্বার থাকে এবং সেই গোপন পিন নাম্বার দিয়ে একজন অর্জিনাল গ্রাহকই কেবল তার একাউন্টে এক্সেস করতে পারে। পিন নাম্বার মনে রাখাও
অন্যান্য ব্যাংকিং সিস্টেমের মতো বিকাশও তাদের গ্রাহকদের দিচ্ছে বিকাশ সঞ্চয়ের সুযোগ সুবিধা। বিকাশ কর্তৃপক্ষ বিকাশ ইন্টারেস্ট হার বা সঞ্চয় হার এর ব্যাপারে সম্পূর্ণ একটা গাউডলাইন দিয়েছে তাদের ওয়েবসাইটে।
বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিংগুলোর মধ্যে নগদ হলো অন্যতম। আজকের আর্টিকেলে আমরা নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম ও নগদের সকল প্রকার হেল্পলাইন নাম্বার সমূহগুলো কে নিয়ে আলোচনা করবো।
বিভিন্ন গ্রুপ বা ফোরামে প্রায়ই দেখা যায় মানুষজন প্রশ্ন করে কীভাবে তারা তাদের নগদ একাউন্ট বন্ধ করবে এবং বন্ধ করার সঠিক নিয়ম কী। এটা খুবই স্বাভাবিক যে একজন গ্রাহক যেকোনো সময়ে তার ইচ্ছানুযায়ী তাদের মোবাইল ব্যাংকিং বন্ধও করতে পারে আবার চেঞ্জও করতে পারে।
নগদ এখন তার গ্রাহকদের দিচ্ছে নগদ মোবাইল ব্যাংকিং সঞ্চয় বা মুনাফার সুবিধা। অর্থাৎ কোনো নগদ গ্রাহক যদি তার নগদ একাউন্টে নিদির্ষ্ট পরিমাণ টাকা রাখে এবং সেটা নিদির্ষ্ট একটা সময় অতিবাহিত করে, তাহলে সে গ্রাহক তার সঞ্চয়কৃত টাকা দ্ধারা নগদ কর্তৃপক্ষ হতে নিদির্ষ্ট পরিমাণ সঞ্চয় বা মুনাফা পাবে।
আলোচনা এবং বুঝার সুবিধার্ত্বে নগদ একাউন্টের সুবিধাগুলো ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হলো। নগদ কর্তৃপক্ষ বরাবর নগদ একাউন্টের মধ্যে থেকে জেন নগদ গ্রাহকরা বেশ ভালো একটা এক্সপেরিমেন্ট পায় তার পথ ধরেই কর্তৃপক্ষরা প্রতিনিয়ত নগদ গ্রাহকদের জন্য নানা রকম নগদ অফার এবং সেই সাথে