বর্তমান আধুনিক বিশ্বে মোবাইল অ্যাপ এর সাথে কম বেশি প্রায় আমরা সবাই দৃঢ়ভাবে পরিচিত। প্রোগ্রামিং জগতে তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন অ্যাপস। এর মধ্যে কিছু দরকারী মোবাইল অ্যাপ আছে যা প্রতিদিন ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ কিছু মোবাইল অ্যাপস এর মধ্যে পড়ে। আর এই মোবাইল অ্যাপ গুলো দৈনন্দিন জীবনে অতীব প্রয়োজনীয় অ্যাপস। এই বিভিন্ন এপস এর মধ্যে থেকে আমাদের জীবনে প্রতিনিয়ত দরকারী মোবাইল অ্যাপ কোনগুলো..? এই উত্তরের সাপেক্ষেই আজকের আমাদের এই অ্যাপস এপস ভিত্তিক আর্টিকেল।
সাধারণত এন্ডয়েডের প্রয়োজনীয় এপস গুলো আমরা গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে থাকি। প্লে স্টোরে মোবাইল অ্যাপস ডেভেলপার রা কিছু অ্যাপস তৈরি করে আপলোড করে রাখে। এর মধ্যে কিছু থাকে মজার অ্যাপস। এখন, যখন আমরা গুগলে সার্চ করি বেস্ট এন্ড্রয়েড অ্যাপস লিখে তখন অনেকগুলো সার্চ রেজাল্ট গুগল আমাদের দেখায়। কিন্তু এখান থেকে আমরা সবাই আমাদের দরকারী মোবাইল অ্যাপসগুলো খুঁজে পাই না। গুগলে কিছু কিছু সেরা অ্যাপ আছে যা দেখতেও সুন্দর অ্যাপস এবং খুবই প্রয়োজনীয় অ্যাপস দৈনন্দিন জীবনে।
প্লে স্টোরে অনেক পুরাতন অ্যাপস আছে যা এখন অবধি আমাদের প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করতে পারি আবার একই ভাবে অনেক নতুন অ্যাপস আছে যা কোনো রকম কাজেরই না। সে প্রেক্ষিতেই আমাদের কাজের সুবিধার্থে খুঁজে বের করতে হবে ভালো কিছু অ্যাপস, যে অ্যাপস ইনস্টল করে আমাদের প্রয়োজনীয় কাজ স্মুথলি করতে পারবো। তবে গুগলে সাবমিট করা সব মোবাইল অ্যাপস কিন্তু ভালো অ্যাপস না তেমনি সব অ্যাপস কিন্তু খারাপ অ্যাপস না।
যাইহোক, এতক্ষণ এন্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপস নিয়ে নানা রকম কথা-বার্তা হলো, এবার চলুন কিছু গুরুত্বপূর্ণ মোবাইল অ্যাপস নিয়ে কথা বলা যাক, যা ডাউনলোড পর ইনস্টল করে অনেক সুবিধা পাওয়া সম্ভব এবং এটি মোবাইল টিপস হিসেবে প্রদানকৃত।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: যেহেতু আমরা সবাই বাংলাদেশী, তাই এখানে এমন কিছু বাংলা অ্যাপস নিয়ে আলোচনা করবো যা শুধু মাত্র বাংলাদেশেই ব্যবহার করা সম্ভব। অন্যথায়, এমন বাংলা অ্যাপ গুলো অন্য দেশে ব্যবহার করে সুবিধা নেওয়া সম্ভব নয়। আর আজকে আমরা ২০২১ সালের দরকারী মোবাইল অ্যাপস গুলো নিয়েই আলোচনা করবো।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু মোবাইল অ্যাপস
- Google Translate Mobile Apps
- Google Notes Mobile Apps
- Toffee
- Shazam or Google search sound
- Waike
- Uber or pathao apps
- Food panda
- Snaptube
- bKash
- Rocket
- Nagad
- SHAREit
Google Translate
গুগল ট্রান্সলেট মোবাইল অ্যাপসটি বিশেষ করে যারা বাহিরের দেশে থাকেন কিংবা যারা অন্য ভাষা শিখতে চান বা বুঝতে চান তাদের জন্য খুবই খুবই উপকারী একটি অ্যাপস। ২০২০ সালের লাস্ট গুগল ট্রান্সলেট আপডেটে প্রকাশ করেছে বিশ্বের মোট ১০৮ টি ভাষা তারা এই অ্যাপস এ সংযুক্ত করেছে। এবং প্রতিনিয়ত সেই আপডেট বজায় রেখেছে অর্থাৎ নতুন নতুন ভাষা অ্যাড করছে। এর মধ্যে আমাদের বাংলা ভাষাটিও google translate এ যুক্ত আছে যা গুগল সার্চ ইঞ্জিন মোতাবেক।
Google translate এর সুবিধা সমূহ:
- বিশ্বের যেকোনো ভাষা বুঝতে পারবেন।
- এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় কনভার্ট করা যায়।
- বহিরাগত ভাষা পড়তে না পাড়লে গুগল সাইন্ড সিস্টেমে শুনা যায়।
- কথা বললে অটোমেটিক লিখায় পরিণত হয়।
Google Notes
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আয়-ব্যয় জিনিসটা ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। আমরা অনেকে এই আয় ব্যয় হিসাব বিভিন্নভাবে রাখি। কেউ ছোট্র একটি কাগজে কিংবা হিসাব না করেই মুখস্থ করে রাখে। এই নোটগুলোর সমস্যা হলো একটা নির্দিষ্ট টাইম যাওয়ার পর আমরা সেই মুখস্থ করা ডাটা ভুলে যাই অথবা সেই কাগজটি হারিয়ে ফেলি। কিন্তু এই হিসেবগুলো যদি আমরা Google Notes করে রাখি, তাহলে এটা ভুলা কিংবা হারিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। এটা শুধু এই ক্ষেত্রেই নয়, বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার করতে পারি। যেমন কোম্পানির কাজের হিসাব, শ্রমিকদের বেতন-ভাতা, চলা-পেরার খরচ, বাজারের বা পণ্যের লিস্ট ইত্যাদি।
সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে গুগল নোট আসলেই একটি কাজের মোবাইল অ্যাপস। আর একজন সচেতন মানুষের অন্ড্রয়েড মোবাইলে এই অ্যাপসটি থাকা খুবই জরুরী।
Toffee
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে, যাদের প্রতিনিয়ত টিভি দেখতেই হয়। টিভি দেখা তাদের নেশায় পরিণত হয়ে গেছে। এমতোবস্থায়, তাদের জন্য বেস্ট সলুয়েশন হচ্ছে Toffee মোবাইল অ্যাপস। বর্তমানে ১০০ টির বেশি ইন্টারন্যাশনাল টিভি চ্যানেল যক্ত আছে Toffee মোবাইল অ্যাপে। আন্তর্জাতিক পর্যয়ের এই চ্যানেলগুলো এই মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে একজন টিভি আসক্ত ব্যক্তি দেখতে পারে এন্ড্রয়েড একটি মোবাইল ফোনে।
দেশ-বিদেশের চ্যানেলগুলো ভালো না লাগলে আমাদের দেশীয় চ্যানেলগুলোও দেখতে পারবে। এর জন্য শুধু মাত্র একটি কাজ করতে হবে। প্রথম আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপস ডাউনলোড করুন এবং ক্রমে অ্যাপস ইনস্টল করুন।
ইনস্টল শেষে কিছু সেট আপ করতে হয় যা খুবই সহজ। এরপর আপনার পছন্দনুযায়ী টিভি চ্যানেল চয়েজ করে দেখতে থাকুন। খেলা-ধুলা, নিউজ, সিনেমা, গান ইত্যাদি দেখতে পারেন এই মোবাইল অ্যাপসটির মাধ্যমে।
Shazam or Google search sound
বর্তমান সময়ে এসে Shazam or Google search sound মোবাইল অ্যাপসটি ক্রমে জনপ্রিয় মোবাইল অ্যাপস এ পরিণত হয়েছে। আমরা প্রতিনিয়ত সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা অন্য যেকোনো প্লাটফর্মে প্রতিনিয়ত বিচরণ করে থাকি। সেখানে আমরা অনেক রকম থিম সাইন্ড বা সং শুনে থাকি। কিন্তু এসব সাইন্ড বা গানের লিরিক্স বা টাইটেলে নাম তো আমরা জানি না। অথবা আমরা যখন চলাপেরা করি, তখন অনেক রকম গানের সাউন্ড শোনতে পাই। এর মধ্যে যদি কোনো সাউন্ড আমাদের পছন্দ হয়, তাহলে সেই সাউন্ড টি ইন্টারনেট থেকে বের করার জন্য Shazam or Google search sound এই দুটি অ্যাপস খুবই সাহায্য করবে।
এটা ব্যবহার করা খুবই সহজ। জাস্ট প্রথমে অ্যাপসটি ডাউনলোড করতে হবে এবং ওপেন করতে হবে। এর পর আমরা যে সাউন্ড বা গানটি বের করতে চাই, ঐ গানটি অন্য মোবাইলে চালাতে হবে অথবা কোথাও চললে সেখানে গিয়ে Shazam or Google search sound মোবাইল অ্যাপসটি চালু করলেই হবে। অ্যাপসটি অটোমেটিক সেই কাঙ্খিত গান বা সাউন্ডটি বের করে দিবে।
Waike
Waike মোবাইল অ্যাপসটি সাধারণত এক ধরনের মেসেজ অ্যাপস। কিন্তু এর মধ্যে আরেকটি ভালো অপসান হলো এর মধ্যে আছে কলিং সিস্টেম। আমাদের মধ্যে অনেকই আছে প্রতিদিন সকালে খুব লেট করে উঠি। ইচ্ছা থাকলেও ভোর বেলা উঠতে সক্ষম হইনি। এলার্ম দিয়ে রাখলেও সকাল সকাল উঠতে ব্যর্থ হই।
এই সমস্যা পাশ কাটানোর জন্য Waike মোবাইল অ্যাপসটি দিচ্ছে আমাদের সমাধান। আপনি যদি এই অ্যাপস ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন, তাহলে এই অ্যাপস এ একটি কলিং অপসান আছ। এটি চালু করে রাখলে নিয়মিত ঠিক টাইমে বিভিন্ন দেশ থেকে কল আসবে আপনার মোবাইলে। দেশ-বিদেশ থেকে হতে পারে এটা ব্রিটেন কিংবা কানাডা, বিশেষ ব্যক্তি বা ঝাড়ুদাড় ইত্যাদি। যদি অবিরত এরকম কল আসতে থাকে, তাহলে ঘুম না ভেঙ্গে আর উপায় নেই। তাই যারা সকালবেলা ভোরে ঘুমে আসক্ত থাকেন কিন্তু এই আসক্ততা কাটাতে চান, তাদের জন্য Waike মোবাইল অ্যাপসটি খুবই কাজের।
Uber or Pathao Apps
Uber মোবাইল অ্যাপসটি বর্তমানে বিশ্ব ব্যাপি সাড়া ফেলে দিয়েছে তাদের সার্ভিসের মাধ্যমে। ঠিক একই ভাবে pathao অ্যাপসটিও। এদের উভয় অ্যাপস এর মূল কাজ হলো সাধারণ মানুষদের যানজট থেকে বাঁচানো। আমরা যখন ঘনবসতি সম্পূর্ণ একটি শহরের কথা চিন্তা করবো, তখন সেখানে ট্রাফিক জ্যাম একটি কমন বিষয়। ঐ পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে Uber or pathao এ দুই অ্যাপস দুইটি জন জীবনকে স্বস্ত্বির আশ্বাস দিয়েছে। এখন আর অনেক সময় ধরে বাস কিংবা টেক্সির জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। এই অ্যাপস মোবাইলে ইনস্টল থাকলে, মোবাইলে বাইক, গাড়ি, প্রাইভেটকার, সিনএজি, এবং কি বর্তমানে ভেনও ভাড়া করা সম্ভব। জাস্ট অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনার লোকেশান দিয়ে সার্চ দিলেই আপনার এরিয়াভিত্তিক সার্ভিস প্রদানকৃত ব্যক্তিদের পেয়ে যাবেন।
তখন ওরা আপনার লোকেশানে এসে আপনাকে আপনার কাঙ্খিত স্থানে পৌঁছে দিবে। এতে করে আপানর সময় যেমনভাবে বাঁচবে তেমনি কাজেরও গতি বৃদ্ধি পাবে।
তবে এখানে Uber হলো সারা বিশ্বব্যাপি এবং কি বাংলাদেশেও এর সার্ভিস চলমান আছে। আর Patho হলো শুধু মাত্র বাংলাদেশের জন্য তৈরিকৃত মোবাইল অ্যাপস। যা দ্ধারা আপনি বাংলাদেশের শহরগুলোতে এসব ড্রাইভকৃত সার্ভিস নিতে ও দিতে পারবেন।
Food panda
Food panda মোবাইল অ্যাপসটি বাংলাদেশের খাদ্য ডেলিভারির সার্ভিসগুলো মধ্যে অন্যতম। আমাদের যখন ক্ষিধা লাগে তখন সাধারণত আমরা রেস্তোরায় কিংবা ঘরেই খাবার তৈরি করে খাই। কিন্তু Food panda এই কাজটিকে একেবারে সহজ করে দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে যেকেউ Food panda মোবাইল অ্যাপসটির মাধ্যমে লিস্ট করা খাদ্য তালিকার মধ্য থেকে যেকোনো খাবার অর্ডার করতে পারা যায়।
সাধারণত, Food panda কর্তৃপক্ষ শহরের বিভিন্ন নামীধামী রেস্তোরার সাথে কানেক্ট থাকে, আর তাদের আছে যথেষ্ট ডেলিভারি ম্যান। যখন কেউ ফুড পান্ডা থেকে তার পছন্দ কৃত খাদ্য অর্ডার করে, তাহলে তার কাছাকাছি থাকা ডেলিভারি ম্যান খুব অল্প সময়ে তার দেওয়া লোকেশান অনুযায়ী খাদ্য ডেলিভারি দিয়ে থাকে। এটি চাকুরী জীবি কিংবা যারা রান্না করতে অনুচ্ছুক, তাদের জন্য বড় রকম একটা আশির্বাদসরুপ একটি অ্যাপস।
Snaptube
সাধারণত সরাসরি কোনো কিছু ইউটিউব অ্যাপস থেকে ফাইল মেনেজারে বা মোবাইল স্টোরেজে ডাউনলোড করা সম্ভব না। যদি আমরা ইউটিউব থেকে কোনো গান বা মুভি অথবা কোনো রকম অডিও কিংবা ভিডিও ডাউনলোড করি তাহলে তা ইউটিউব ক্যাশে জমা হয়। যখনই আমরা উক্ত ক্যাশ আমাদের স্মার্ট ফোন থেকে ডিলিট করে দিবো, তখনই ডাউনলোডকৃত সব কিছু ডিলিট হয়ে যাবে।
এর প্রতিকার হিসেবে Snaptube মোবাইল অ্যাপসটি এসেছে। আর মতো আরো অনেক মোবাইল অ্যাপস আছে যেমন ভিডমেট/বিডমেট vidmet ইত্যাদি টাইপের অ্যাপস। Snaptube অ্যাপস থেকে আমরা ইউটিউবের সব রকমের ভিডিও এবং অডিও ডাউনলোড করতে পারবো। ইউটিউব থেকে শেয়ার অপসান থেকেও আমরা Snaptube অ্যাপসে ফাইল নিয়ে যেতে পারবো। স্নেফটিউব থেকে সেই মুভি টাইপের ফাইল টা ডাউনলোড করতে পারবো।
bKash
বিকাশ হলো বাংলাদেশের মধ্যে অবস্থিত একটি মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম। গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে বিকাশ কর্তৃপক্ষ গুগল প্লে স্টোরে তাদের অফিশিয়াল অ্যাপসটি পাবলিস করেছে। এখান থেকে যে কোনো গ্রাহক bKash মোবাইল অ্যাপসটি ডাউনলোড করে খুব সহজেই তাদের লেনদেন সম্পূর্ণ করতে পারবে।
একজন বিকাশ গ্রাহকদের কাছে লেনদেনের ক্ষেত্রে বিকাশ অ্যাপসটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে গ্রাহক বিকাশের অফারগুলোকে উপভোগ করতে পারবে।
Rocket
রকেট মোবাইল ব্যাংকিং কে আধুনিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রকেট কর্তৃপক্ষ রকেট মোবাইল অ্যাপস চালু করেছে। একজন রকেট গ্রাহক তার লেনদেন ইত্যাদির ক্ষেত্রে বিকাশের মতো রকেট অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবে। Rocket অ্যাপসটির মাধ্যমে গ্রাহক পেতে পারে রকেটের আপডেট এর অফারগুলো। নোটিফিকেশন পেয়ে যাবে সাথে সাথেই রকেট অফারের।
Nagad
বাংলাদেশে দিন দিন মোবাইল ব্যাংকিং গুলো প্রতিযোগিতায় নেমে আসে তাদের সার্ভিস আরো স্মুথ করার জন্য। এরই ধারাবাহিকতায়, নগদ কর্তৃপক্ষ নিয়ে এসেছে তাদের গ্রাহকদের জন্য Nagad মোবাইল অ্যাপস। নগদ অ্যাপসের মাধ্যমে একজন নগদ গ্রাহক তার সমস্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে।
নগদ অ্যাপস এর মাধ্যমে নগদের বিভিন্ন অফার উপভোগ করতে পারে এবং অনেক রকম সুবিধাও এই অ্যাপস এর মাধ্যমে গ্রাহক নিতে পারে।
SHAREit
বর্তমান সময়ে চায়নার তৈরি SHAREit মোবাইল অ্যাপসটি বহুল ব্যবহৃত অ্যাপসের মধ্যে অন্যতম। একটি মোবাইল থেকে অন্য একটি মোবাইলে ফাইল বা ডাটা আদান প্রদান করার জন্যই মূলত SHAREit অ্যাপসটি তৈরি হয়েছে। SHAREit মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে যেকেউ যেকোনো স্মার্ট ফোন থেকে অন্য জনের মোবাইলে শেয়ার আইটি অ্যাপস এর মাধ্যমে মোবাইল অ্যাপস, গান, মুভি, নাটক ইত্যাদি শেয়ার করতে পারে।
মূলত এক মোবাইল থেকে অন্য মোবাইলে ফাইল আদান প্রদান করার জন্যই এই অ্যাপসটি তৈরি করা হয়েছে।
উপরের উল্লেখিত এই ১২ টি অ্যাপস আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রায়ই ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে কিছু মোবাইল অ্যাপস আছে যা শুধুমাত্র বাংলাদেশেই ব্যবহার করতে হবে। তবে যেহেতেু বাংলা আর্টিকেল, সেহেতু আশা করি এই আর্টিকেলের অধিকাংশ বাংলাদেশীরাই পড়বে। তাই আর্টিকেলটি পড়ে দেখে নিন কোন গুরুত্বপূর্ণ মোবাইল অ্যাপসটি আপনার দৈনন্দিন জীবনে কার্যকারী।